রাজশাহীর কেশরহাট মহিলা কলেজের বাংলা বিভাগের প্রভাষক শফিকুল ইসলাম ২০০৫ সালে নিয়োগ পেলেও গত ০১ নভেম্বর ২০১৩ সালে নিয়োগ পাওয়ার পর থেকেই অজ্ঞাত কারণে সমাজ কল্যাণ সাবজেক্টের বেতন উত্তোলন করে তা আজতক ভোগ করছেন। কেশরহাট মহিলা কলেজ এমপিও কোড-৮৬০৭০৯৩১০২। প্রভাষক শফিকুল ইসলামের পিডিএস নাম্বার-২৩। ইনডেক্স নং-৩০৭৬৬৫৭, সোনালী ব্যাংক মোহনপুর, রাজশাহী শাখা। এক সাবজেক্টের শিক্ষক হয়ে অন্য সাবজেক্টের বেতন উত্তোলন করে ভোগ করার বিষয়ে অভিযোগের সত্যতা স্বীকার করে প্রভাষক শফিকুল ইসলাম জানান, তিনি বিধি মোতাবেক বাংলা বিভাগের প্রভাষক হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন কিন্তু ভুলবশত সমাজ কল্যাণ সাবজেক্টের বেতন হয়ে যাওয়ায় তিনি সমাজ কল্যাণ সাবজেক্টের বেতন উত্তোলন করে ভোগ করছেন।
তবে সংশোধনের জন্য বারবার তদবির করলেও এখন পর্যন্ত কোন সূরাহা করা যায়নি।
প্রভাষক শফিকুল ইসলাম এই প্রতিবেদককে কলেজ অধ্যক্ষের সাথে যোগাযোগ করতে বলেন। প্রকৃত অর্থে বাংলা বিভাগের প্রভাষক শফিকুল ইসলাম এখনও এমপিও ভুক্তির বাইরে রয়েছেন। তবুও অন্য সাবজেক্টের বেতন উত্তোলন করে ভোগ করে আসছেন। কেশরহাট মহিলা কলেজ অধ্যক্ষ মোঃ তাজরুল ইসলাম এই প্রতিবেদককে জানান, তিন তিন বার চেষ্টা করেও এর কোন সমাধান করা যায়নি। তাঁর আর কিছু বলার নেই।