রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ০৩:২২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম ::
জামালপুর জেলার তিন হাজার প্রান্তিক পরিবারকে উন্নত আর্থ-সামাজিক অবস্থাকে উপভোগ্য করে তোলার লক্ষ্যে ইসলামপুরে সিডস কর্মসূচির অবহিতকরণ সভা কে হচ্ছেন নগরকান্দা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কেশবপুরে সংবাদ সম্মেলন চিলাহাটি প্রেসক্লাবের দ্বি-বার্ষিক মেয়াদের কমিটি গঠন বদলগাছীতে কৃষকের মাঝে ভর্তুকি মূল্যে কম্বাইন হারভেস্টার বিতরণ উলিপুরে ইউড্রেনের দুই পাশের সংযোগ সড়ক হওয়ায় এলাকাবাসী আনন্দিত কালীগঞ্জে সরকারি স্থান থেকে ফুলের হাট স্থানান্তর: বিপাকে প্রতিবন্ধী ইজারাদার পিআইবি,র প্রশিক্ষণ গ্রহণ করলো নগরকান্দা ও সালথার সাংবাদিক বৃন্দ গজারিয়া স্বপ্নপূরণে ছেলেকে হেলিকপ্টারে বিয়ে করালেন স্কুলশিক্ষক বাবা বরিশালে প্রচন্ড তাপদাহে বাড়ছে তালপাখার চাহিদা

২৪ ঘণ্টার মধ্যে হকারদের বসতে দেওয়ার আল্টিমেটাম

খবরপত্র ডেস্ক:
  • আপডেট সময় শুক্রবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২১

লকডাউনের মধ্যেই সড়কে বসে ব্যবসা পরিচালনা করতে দেওয়ার জন্য ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দিয়েছেন কর্মহীন হকাররা। পাশাপাশি বাঁশখালিতে গুলি করে শ্রমিক হত্যার বিচার চেয়েছেন তারা। বৃহস্পতিবার (২২ এপ্রিল) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বাংলাদেশ হকার্স ইউনিয়ন আয়োজিত এক বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ থেকে এ দাবি জানানো হয়।
সমাবেশের আগের পল্টন মোড় থেকে হকাররা বিক্ষোভ মিছিলসহ প্রেসক্লাবের সামনে আসেন। সেখানে অনুষ্ঠিত সমাবেশে সংগঠনের নেতারা আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সড়কে স্বাস্থ্যবিধি মেনে হকারদের ব্যবসা পরিচালনার অনুমতি দেওয়ার দাবি জানান। তা না হলে হকাররা নিজ থেকে সড়কে ব্যবসা শুরু করবেন বলেও জানান তারা। সংগঠনের উপদেষ্টা জলি তালুকদার বলেন, ‘ঢাকায় খেতে না পেরে অনেক হকার বেকার হয়ে গ্রামে চলে গেছেন। এই লকডাউনের কারণে হকাররা বেকার হয়ে পড়েছেন। সরকার হকারদের নিয়ে তামাশা শুরু করেছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘সরকার তুমি কোন পক্ষ নিয়েছো? যারা আমাদের শ্রমিকের শ্রমের টাকায় বড় লোক হয়ে বিদেশে অর্থ প্রাচার করছে, তুমি তাদের পক্ষ নিয়েছে? সরকার তুমি কোনও শ্রমিককে খাদ্য সহায়তা দাওনি।’
তিনি বলেন, ‘আজ বাঁশখালিতে গুলি করে শ্রমিক হত্যা করা হয়েছে। কিন্তু কোনও বিচার করা হয়নি। আপনাদের শ্রমিক হত্যার জন্য কাঠ গড়ায় দাঁড় করানো হবে।’ এই শ্রমিক নেত্রী বলেন, ‘ঢাকায় দুই লাখ হকার রয়েছে। কিন্তু তাদের পাশে আপনারা নেই। আজ হকাররা না খেয়ে মরে। কিন্তু কোনও এমপি-মন্ত্রী-সরকারি কর্মকর্তারা তো না খেয়ে মরছে না। আমাদের দাবি- ঈদও রমজানে সকাল ৮ টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত হকার ব্যবসা করতে দিতে হবে।’ সংগঠনের সভাপতি আবুল হোসেন কবীর বলেন, ‘রাস্তা থেকে যদি আপনাদের উঠিয়ে দিতে আসে তখন আপনারা বলবেন, আমাকে খাবার দে, তাহলে বাসায় চলে যাবো। না হয় ব্যবসা করতে দে। সরকার বিভিন্ন সংগঠনকে প্রণোধনা দিচ্ছে। কিন্তু হকাররা কোনও সহযোগিতা পায়নি। আমরা হকাররা বেকার হয়ে পড়েছি। আমরা বাসা ভাড়া দিতে পারি না। আমরা ১৫ দিন অপেক্ষা করেছি। আমাদের আর পরিবার চলে না। লকডাউন চলতে থাকলে আত্মহত্যা করা ছাড়া আমাদের আর উপায় নাই।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com