৩০ মে শহীদ প্রসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৪০ তম শাহাদাৎ বার্ষিকী। বাংলাদেশের ইতিহাসে দিনটি অতি স্বরণীয়। মহান স্বাধীনতার ঘোষণাকারী, বহু দলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা শহীদ প্রসিডেন্ট জিয়াউর রহমান।বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও আধুনিক বাংলাদেশের রূপকার সাবেক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ প্রসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের একটা নক্ষত্র। আর একথা গুলো বলেন স্বরূপকাঠি উপজেলার বিএনপির সাধারণ সম্পাদক (ভারপ্রাপ্ত) আলহাজ্ব আল বেরুনী সৈকত। তিনি আরও বলেন বাংলাদেশের ইতিহাসে শহীদ প্রসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের অবদান কে খাটো করে দেখার কোন অবকাশ নেই। স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ প্রসিডেন্ট জিয়াউর রহমান দলমত নির্বিশেষে সকলের অন্তরের অন্তস্তলে স্থান করে নিয়েছে। ১৯৮১ সালের ৩০ মে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে সেনাবাহিনীর কিছু বিপদগামী সদস্যদের হাতে নির্মম ভাবে শহীদ হন অতি জনপ্রিয় নেতা সাবেক প্রেসিডেন্ট বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ প্রসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের মধ্যে তিনি ছিলেন ‘ শহীদ জিয়া “ বলেই পরিচিত। তিনি আরও বলেন জাতি আজ তাকে শ্রদ্ধাভরে চির স্বরণ করে আসছে। এদিকে দিবসটি উপলক্ষে স্বরূপকাঠি উপজেলার বিএনপি, পৌর বিএনপির নেতৃত্বে যথাযথ মর্যাদায় দিনটি পালন করেন। আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন উপজেলা বি এন পির সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ নাসির তালুকদার, পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মোঃ আনিস কাজী, মোঃ এমামুল ইসলাম খোকন, মোঃ সেলিম আহমেদ, মোঃ লোকমান হোসেন, মোঃ গোলাম কিবরিয়া সোহাগ, মোঃ আবদুল্লাহ আল জুবায়ের, মোঃ আমিনুল ইসলাম মিজান, মোঃ জিয়াউল হক সজিব, মোঃ বায়েজিদ সিকদার প্রমুখ। আলোচনা সভায় সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন মোঃ দুলাল। এছাডাও আলোচনা ও মিলাদ মাহফিলে অংশগ্রহণ করেন যুবদলের মোঃ মইনুল হাসান, মোঃ সোহেল রানা মোঃ শহিদুল ইসলাম, মোঃ জহিরুল ইসলাম, মোঃ রহিম বেপারী, বাবু রতন রায়, মোঃ আবির খান, মোঃ শরিফুল ইসলাম, মোঃ শাকিল হোসেন, মোঃ ইমরান খন্দকার, মোঃ আসাদুজ্জামান, মোঃ ইমরান তালুকদার, মোঃ রাশেদুল ইসলাম শুভ, মোঃ সোহাগ, সুজন বিশ্বাস, মোঃ লিমন, মোঃ আরিফুল, মোঃ মিরাজুল ইসলাম মোঃ মাসুদ, মোঃ হাফিজ, মোঃ ছাইমুন, ইয়াসিন, মোঃ রাকিব হোসেন ও স্বাধীন প্রমুখ। এদিকে বহু পর স্বরূপকাঠি উপজেলার মধ্যে জিয়াউর রহমানের শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে নেতা কর্মী দের মধ্যে মিলন মেলার পরিনত হয়। দলের মধ্যে গ্রুপিংয়ের কথা ভুলে গিয়ে দলের কঠিন দুঃসময়ে সকলে এক কাতারে হাজির হয়ে চমৎকার পরিবেশের মধ্যে করোনার কঠিন দুঃসময়ে স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলে ৪০ তম শাহাদাৎ বার্ষিকী পালন করেন। প্রশাসনের সুদৃষ্টি থাকায় নির্ভয়ে আন্তরিকতা মধ্য দিয়ে জিয়াউর রহমানের আদর্শের কথা তুলে ধরেন আলোচনা সভায়। আলোচনা শেষে মিলাদ মাহফিল ও দোয়ার আয়োজন করেন। অনুষ্ঠান শেষে মিষ্টি বিতরণের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শেষ করেন সভাপতির বক্তব্যের মধ্য দিয়ে।