শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৩:২৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম ::
জব্দ ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলতে সাবেক ভূমিমন্ত্রীর রিট আরেক হত্যা মামলায় সাবেক বিচারপতি মানিককে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে মানহানির মামলায় খালাস পেলেন তারেক রহমান উৎপাদনে ফিরলো কর্ণফুলী পেপার মিল ২০৫০ সালের মধ্যে ৪ কোটি মানুষের মৃত্যু হবে অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধী সংক্রমণে দিল্লিতে মেয়ের সঙ্গে থাকছেন শেখ হাসিনা, দলবল নিয়ে ঘুরছেন পার্কে পিআইবির নতুন ডিজি ফারুক ওয়াসিফ, সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের এমডি এম আবদুল্লাহ ষড়যন্ত্রের ফাঁদে পোশাক শিল্প আইন আপনার হাতে তুলে নেয়ার কারো কোনো অধিকার নেই :স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সেনাবাহিনীকে ক্ষমতা দেয়ার বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করতে বললেন মির্জা ফখরুল

অল্পের জন্য বেঁচে গেলেন মালবোঝাই ট্রাক ড্রাইভার

আবুল হোসেন সরদার শরীয়তপুর :
  • আপডেট সময় মঙ্গলবার, ৮ জুন, ২০২১

শরীয়তপুর-নড়িয়া আঞ্চলিক মহাসড়কে বিকল্প ব্যবস্থা না করেই ব্রিজ নির্মনের কাজ চলছে। সেখানে রাখা হয়নি কোন সতর্ক সংকেত। দেয়া হয়নি বেরিকেট। নাটবল্টু ছাড়া কালভাটের উপর বেইলী বসিয়েছে। ঐ বেইলীর উপর দিয়ে মালবোঝাই ট্রাক যাওয়ার সময় উল্টে যায়। অল্পের জন্য বেঁচে গেলেন মালবোঝাই ট্রাকের ড্রাইভার। খবর পেয়ে লোক পাঠিয়ে নাটবল্টু টাইট করে যাতায়তের ব্যবস্থা করে দিয়েছি। স্থানীয় ইদ্রিস মাদবর জানান,সোমবার দুপুরে শরীয়তপুর-নড়িয়া আঞ্চলিক মহাসড়কে কোটাপাড়া থেকে নড়িয়া যেতে কুড়াশি নামক স্থানে সড়ক ও জনপথ বিভাগ ১৬ কোটির টাকা ব্যয়ে একটি সেতু নির্মাণ করছে। এ ব্রীজের কাজ করেন এম এম বিল্ডার্সের নামে আংগারিয়া এলাকার পাভেল মুন্সি। সেখানে বিকল্প কোন রাস্তা না করে বা সেখানে কোন সংকেত বা বেরিকেট না দিয়ে সেতুর জায়গায় বিকল্প হিসেবে কার্লভার্টের উপর নাটবল্টু ছাড়া বেইলী বসিয়েছে। সেই বেইলির উপর দিয়ে যাওয়ার সময় একটি মালবোঝাই ট্রাক উল্টে যায়।এতে মালামাল ও গাড়ির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। অল্পের জন্য বেচে যায় ট্রাক ড্রাইভার। ইজিবাইক চালক নজরুল ইসলাম বলেন, বিকল্প রাস্তা না থাকায় নড়িয়া যেতে আমাদের তিন কিলোমিটার পথ ঘুরে যেতে হচ্ছে। রাস্তা বন্ধ না করায় অনেক গাড়ি কোটাপাড়া থেকে বালাখানা পর্যন্ত গিয়ে আবার ফেরত আসে। কতৃপক্ষের কেউ আমাদের এ ভোগান্তি বা কষ্ট দেখে না। মাহিন্দ্র চালক কবির হোসেন বলেন, কোটাপাড়া-নড়িয়া ৮ কিলোমিটার পথ যেতে হচ্ছে ১১ কিলোমিটার ঘুরে। যারা চেনে তারা কোটাপাড়া শাবনুর মার্কেট এর পাশ দিয়ে ৩ কিলোমিটার পথ ঘুরে যেতে হয়। এলাকার চিপা রোড। একসাথে বড় ছোট অনেক গাড়ি গিয়ে চলে জ্যাম পরে। অনেক সময় জ্যামে পড়ে সময় নষ্ট করে বালাখান নড়িয়া যাওয়ার মেইন রোডে উঠতে হয়। দূঘটনার শিকার ট্রাক ড্রাইভার মিলন বলেন, আমি বগুড়া থেকে মাল নিয়ে এসেছি। সামনেই বালাখানা মাল নামবে। এই রোডে ঢুকতে আমাকে কেউ নিষেধ করে নাই এবং পথে কোন বেরিকেট বা সংকেত কিছুই দেখি নেই। অল্পের জন্য নিজে বেচে গেলেও ট্রাক ও মালামালের ক্ষতি হয়ে গেলো। এ ব্যাপারে ঠিকাদার পাভেল মুন্সি কাজের কথা অস্বীকার করে বলেন, আমি কাজটি আমি করিনা। কে করে আমি জানি না। এ বিষয়ে শরীয়তপুর সড়ক ও জনপথ নির্বাহী প্রকৌশলী ভূইয়া রেদোয়ানুর রহমান বলেন, আমি বিষয়টি দেখছি। লোক পাঠিয়ে নাটবল্টু টাইট দেয়ার ব্যবস্থা করছি।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com