বৃহস্পতিবার, ১৬ মে ২০২৪, ০৮:১৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম ::
সোনালু, কৃষ্ণচূড়া ও জারুল ফুল প্রকৃতিকে সাজিয়েছে ভিন্ন সাজে প্রচন্ড গরমে বরিশালের তৈরী হাত পাখা দেশব্যাপি মানুষের শরীর শীতল করছে, ভাল নেই পাখা কারিগররা সুটিয়াকাঠী ইউনিয়নের গণ মানুষের ঢল নেমেছে আনারস প্রতীকের পক্ষে মেধাবী শিক্ষার্থীর পাশে দাঁড়ালো দুর্গাপুর উপজেলা প্রশাসন জলঢাকায় নির্ধারিত সময়ের আগেই স্কুল বন্ধ করার অভিযোগ কালীগঞ্জে পল্লী উদ্যোক্তাদের মাঝে বিআরডিবির ঋণ বিতরণ সৎ ও নিষ্ঠাবান উপজেলা চেয়ারম্যান রেজবী-উল-কবির নকলায় জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহ ফটিকছড়িতে মাদকের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করায় বশর নামে এক সিএনজি ড্রাইভারকে মারধর! দুর্গাপুরে বিশ্বমা দিবস উপলক্ষে গাছের চারা বিতরণ

শিম, বেগুন ও টমেটোর দাম ঊর্ধ্বমুখী

খবরপত্র ডেস্ক:
  • আপডেট সময় বৃহস্পতিবার, ১৯ আগস্ট, ২০২১

শিম, বেগুন ও টমেটোর দাম ঊর্ধ্বমুখী। ১০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে বেগুন। ২০০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে শিম। তবে কাঁচা মরিচার দাম কিছুটা কমেছে। গত বুধবার রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে এমনটিই দেখা গেছে। গতকাল বাজার ঘুরে দেখা গেছে, টমেটোর কেজি বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকায়। বাজারে সবচেয়ে কম দরে বিক্রি হচ্ছে পেঁপে। পেঁপের কেজি ২০ টাকা। একই দরে বিক্রি হচ্ছে কচুর মুখী। আর কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ১০০-১২০ টাকা কেজিতে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, বৃষ্টি ও বন্যার কারণে কাঁচা মরিচের পাশাপাশি বেগুনের দাম বেড়েছে। মৌসুম না না থাকায় শিমের দাম বেশি। একই কারণে টমেটোর দামও বাড়তি।
রামপুরা বাজারের ব্যবসায়ী নূরুল হাসান ঢাকা পোস্টকে বলেন, দুই-তিন দিন আগেও বেগুন বিক্রি করেছি ৫০-৬০ টাকা কেজিতে। কালো বেগুন কেনাই পড়েছে ৮৮-৯০ টাকায়। এখন খুচরা বিক্রি করছি ১০০ টাকা কেজিতে। সাদা গোল বেগুন বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকা কেজিতে। মালিবাগ কাঁচা বাজারের ব্যবসায়ী রশিদ মিয়া ঢাকা পোস্টকে বলেন, কেজিতে সিমের দাম বেড়েছে ২০ টাকা। গতকালও সিম বিক্রি করেছি ১৫০-১৬০ টাকা কেজি। আজ ১৭০ টাকা কেজি কেনা পড়েছে। এখন ২০০ টাকা কেজিতে খুচরা বিক্রি করছি।
তিনি বলেন, সিম ও বেগুন ছাড়াও টমেটোর দাম বেড়েছে। আগে টমেটো বিক্রি করেছিলাম ১০০ টাকা কেজিতে। এখন বিক্রি করছি ১২০ টাকা কেজিতে। তবে কাঁচামরিচ ও শসার দাম কিছুটা কমেছে।
রামপুরা বাজারে আসা ক্রেতা মিরান আহমেদ ঢাকা পোস্টকে বলেন, ছোট চিংড়ি মাছ কিনেছি। বেগুন আর শিমের দাম শুনে কেনার সাহস হলো না। সিমের যে দাম, তাতে চার কেজি চাল কিংবা পেঁয়াজ কেনা যাবে। তাই আলু আর লাউ কিনেছি চিংড়ি দিয়ে খাওয়ার জন্য। তুলনামূলক এ দুই সবজির দাম এখনো কম।রাজধানীর বাজারগুলোতে গত সপ্তাহে ২০০ টাকা কেজিতে বিক্রি হওয়া কাঁচা মরিচ এখন বিক্রি হচ্ছে ১০০-১২০ টাকা কেজিতে। করলা ও কচুর লতি বিক্রি হচ্ছে ৫০-৬০ টাকা কেজিতে। বরবটি ৪০ থেকে ৫০ টাকা আর পটল, চিচিঙ্গা, ঝিঙ্গা, ঢেঁড়স ও ধুন্দুল বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকা কেজিতে। আর লাউ ও ছোট কুমড়া বিক্রি হচ্ছে ৩০-৫০ টাকা পিস।
শাকের মধ্যে পালংয়ের আঁটি বিক্রি হচ্ছে ১৫ টাকা করে। পুঁইয়ের বিক্রি হচ্ছে ২০ থেকে ২৫ টাকা আঁটিতে। একই দামে বিক্রি হচ্ছে লাউ শাক। আর সব চেয়ে কম দামে বিক্রি হচ্ছে লাল ও কলমি শাক। এ দুই শাকের আঁটি বিক্রি হচ্ছে ১০ টাকা করে। দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৪৫ থেকে ৫০ টাকা কেজিতে। ভারতীয় পেঁয়াজ ৪২ থেকে ৪৫ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। দেশি মসুরের ডাল বিক্রি হচ্ছে ১০০ থেকে ১১০ টাকা কেজিতে। ভারতীয় ডাল ৮০ টাকা কেজি। আর ব্রয়লার মুরগির ডিমের ডজন ১০০ থেকে ১০৫ টাকা। ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ১২০-১৩০ টাকা কেজি দরে, সোনালী ২১০ থেকে ২২০ টাকা, দেশি মুরগি বিক্রি হচ্ছে ৪০০ থেকে ৪১০ টাকা করে। গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৫৮০ থেকে ৬০০ টাকা কেজিতে। খাসির মাংস বিক্রি হচ্ছে ৮০০-৯০০ টাকা কেজিতে। মোটা চালের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকায়। ভালো মানের মোটা চাল ৫২ , নাজিরশাইল ৬৬ থেকে ৬৮, বাংলামতি ৭৩ থেকে ৭৫, পাইজাম আতপ ৬৩ থেকে ৬৫, মিনিকেট চিকন ৬৬ থেকে ৬৮, পোলাও চাল ৯০ থেকে ৯৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com