ময়মনসিংহের ভালুকার ডাকাতিয়া ইউনিয়নে মালিক আনা’খতিয়ান থেকে অন্য ব্যাক্তি নামে ভূমিহীন পত্তন। ইউনিয়ন ভূমি অফিস হইতে মূল বলি ওঁম নথি উধাও বিষয়টি রহস্যজনক। থানায় মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানির অভিযোগ পাওয়া গেছে। উপজেলার ডাকাতিয়া ইউনিয়নের ডাকাতিয়া মৌজাকৃত জমিদার প্রিয়কুমার আরচায্য চৌধুরীর কাছ থেকে সিএস খতিয়ান হইতে কবুলিয়ত দলিল মূলে ভূমি মালিক। দক্ষিণ ডাকাতিয়া গ্রামের আব্দুল হাকিম উদদীন জমদার। ওই ভূমি ওয়ারিশয়ানগন সিদ্দিক সরকারা। পরবর্তীতে ছিদ্দিক সরকারের নামে ৩৮ নং আর-ও আর রেকর্ডভুক্ত হন। সিদ্দিক সরকারের বর্তমান ওয়ারিশগণ নাজিম উদ্দীনসহ তার ভাইযেরা। তার ওযারিশয়ান মিজানুর রহমানরা। পরে মিজানুর রহমানরা গত ০২ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার ওই ভূমিতে অবস্থিত একটি পুকুর থেকে মাছ ধরতে গেলে প্রতিবেশী জবরদখলকারী সন্দেহজনক ভূমিহীন দাবিদারা মৌখিক বাঁধা নিষেধ করে। পরে বৃহস্পতিবারেই পৈত্রিক তফসিল বর্ণিত ভূমির মালিক মিজানুর রহমানদের নাম উল্লেখ করে ভালুকা মডেল থানায় একটি মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করেন। উল্লেখিত ঘটনায় ০৬ ডিসেম্বর সোমবার সরজমিন অভিযোগ সূত্রে ও স্থানীয় দের সঙ্গে কথা বলে এবং ডাকাতিয়া ইউনিয়ন ভূমি বর্তমান কর্মরত ভূমি কর্মকর্তার সঙ্গে পর্যালোচনা ও নথিপত্রেও দেখা যায়, ছিদ্দিক হোসেন সরকারের নামে গত ২৪/০৭/২০১৯ তারিখে আর-ও আর ৩৮ নং খতিয়ানের (১২৭৯৯,১২৮০০ দাগে ১.৮৬ শতাংশ) কান্দা পুকুর উল্লেখ করে করে ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ রয়েছেন। এছাড়াও উক্ত ভূমি আবুল হোসেন গংরা (১৯৬৮ সনে) দখলে নেওয়ার পাতায় করিলে, সিদ্দিক সরকার (২২৭ নম্বর অন্যপ্রকার ময়মনসিংহ জজ আদালতে একটি মামলা দায়ের করে। ওই মামলাটি (১৯৭০ সনে) আবুল হোসেন গংকে আদালত চিরস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা দেয়। এমনকি সিদ্দিক সরকারদের পক্ষে আদালত ডিগ্রী পায়।বর্তমান সেটেলমেন্ট জরিপে ফাইনাল রেকর্ড পর্চায় অন্তর্ভুক্ত হন। পরবর্তীতে(১৯৭৯,১৯৮০ সনে) প্রশাসনের যোগসাজশ ১৯৮২,১৯৮৩ সনের ডাকাতিয়া ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তা কর্মরত আব্দুল খারেক নিয়োজিত ছিলেন। প্রতিবেশী বিবাদীগং বুলবুলসহ সকল ওয়ারিশগন জানান, ১৯৭৯ এর হামিদ সরকারের নামে ভূমিহীন পত্তন পায়। ওই ভূমিহীন দখলীয় ওই ভূমির মালিক আবুল হোসেন। পৈত্রিকসূত্রে বর্তমান দখলীয় ভূমির মালিক এবং বর্তমানেও বুক দখলেই আচ্ছি। ভূমিহীন কাগজপত্র দেখতে চাইলে কাগজপত্র দেখাতে অস্কিার করেন।
এমনকি ময়মনসিংহ জেলা জজ কোটের উকিল দিয়া সুপারিশ করান। ওই কোট উকিলের বক্তব্যে বলেন ওই ভূমি নিয়া বর্তমান আদালতে মামলা চলমান আছে। ডাকাতিয়া ইউনিয়ন ভূমি কর্মকতা আশরাফ জানান,মালিক আনা’খতিয়ান হলেও অন্য ব্যাক্তি নামে ভূমিহীন দেওয়া রয়েছেন, এমনকি আমার অফিসে থাকায় নথি বলি ওঁম সুচিত্রে ১ খতিয়ানে রহিয়াছে। তবে বলি ওঁম নথি থেকে পাতা উধাও বিষয়টি রহস্যময়। মডেল থানার এস আই আবুল কালাম (২), মোবাইল নম্বরে বারবার ফোন দিলেও ফোন রিসিভ না করায় বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।