সাদা মনের মানুষ ও শান্তির প্রতিক হিসেবে এড. শ ম রেজাউল করিমের জুড়ি মেলা ভার। বিগত সময়ে নীতি ও আদর্শ নিয়ে একটা চমৎকার পরিবেশ তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে। আর সেই আলোকে বর্তমান সময়ে উন্নয়নের রূপকার আওয়ামী লীগ সরকারের মাননীয় মন্ত্রী মৎস ও প্রানিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে যত্রতত্র ভাবে। আর তারই ধারাবাহিকতায় নেছারাবাদ উপজেলার মধ্যে বহু শীর্ষ রাজনৈতিক নেতা সহ নব নির্বাচিত বহু চেয়ারম্যান মহদয়েরা মাননীয় মন্ত্রীর সুনজরে থাকার সুবাদে স্ব স্ব এলাকায় উন্নয়নের অগ্রযাত্রা ধরে রাখতে চেষ্টা করে যাচ্ছে। এদিকে সেই দৃষ্টি কোন দিয়ে নেছারাবাদ উপজেলার মধ্যে দৈহারী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান দারুণ মুন্সিয়ানার পরিচয় দিয়ে? চলতি সময়ে দারুণ প্রশংসিত হচ্ছে। দলমত নির্বিশেষে মানুষের মনের মধ্যে প্রবেশ করতে সক্ষম হয়েছে ইতিমধ্যে। একজন চমৎকার মানুষ হিসেবেও ঝুড়ি মেলা ভার। সময়ের আলোচিত ও উদীয়মান রাজনৈতিক নেতা মোঃ জাহারুল ইসলাম মেধা ও দক্ষতা দিয়ে সুকৌশলে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন নৌকার কান্ডারীকে পরাজিত করে। সময়ের আলোচিত ও একজন দক্ষ সমাজ সেবক হওয়ার শতভাগ যোগ্যতা জাহারুল ইসলামের ভান্ডারে রয়েছে। স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের সাধারণ ভোটাররা ইতিমধ্যে সু-বাতাস পাচ্ছে চেয়ারম্যানের কাজে কর্মের মাধ্যমে।বিগত সময়ের আলোচিত ও সমালোচিত সাবেক চেয়ারম্যান মহদয়দের বিষয়ে স্থানীয় সকল ভোটারদের কমবেশি সকল বিষয়ে অবগত ছিলেন। কিছু দায়িত্ব গ্রহণ করার সময় এক বছর হতে এখনো অনেক মাস বাকী আছে কিন্তু। অথচ উদীয়মান চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর পরই জনগণের খাদেম হিসেবে নিজেকে ফুটিয়ে তুলতে চেষ্টা করে যাচ্ছে মোঃ জাহারুল ইসলাম । সময়ের সাথে সাথে সময়োপযোগী সুযোগ কাজে লাগিয়ে দৈহারী ইউনিয়ন পরিষদের মসনদে বসার পর পরই দারুণ লাইম লাইটে।দৈহারী ইউনিয়ন পরিষদের মধ্যে একটা চমৎকার পরিবেশ সহ কাজের পরিবেশ সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছে। বিগত সময়ে সাবেক চেয়ারম্যান প্রগতি মন্ডল জনগণের আশা আকাঙ্খা পূরণে সফলতা পায়নি। সাবেক সংসদ বীর মুক্তিযোদ্ধা ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এ কে এম আউয়াল মহদয়ের সাথে চমৎকার সক্ষতা থাকা সত্বেও এলাকায় আহমরি উন্নয়ন মূলক কাজ কর্ম করতে ব্যার্থ হয়েছে। অথচ সময়ের আলোচিত ও উদীয়মান চেয়ারম্যান মোঃ জাহারুল ইসলাম শুরু থেকেই দারুণ মুন্সিয়ানার ছাপ রাখতে সক্ষম হয়েছে। সুচতুর ও উদিয়মান রাজনৈতিক নেতা দৈহারী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোঃ জাহারুল ইসলাম ইউনিয়ন বাসীর কল্যানে শুরু থেকেই মাননীয় মন্ত্রী এ্যাড শ ম রেজাউল করিমের আর্শীবাদ পুষ্ট হতে সক্ষম হয়েছে। আর তারই বদৌলতে গত কয়েক মাস ধরে উন্নয়ন মূলক কাজ কর্ম করে যাচ্ছে ইউনিয়নের বিভিন্ন ওয়ার্ডে ।সাধারণ ভোটারদের আর্শীবাদ নিয়ে স্বল্প সময়ের মধ্যে দারুণ সফলতা পাচ্ছে। সাদা মনের মানুষ ও শান্তির প্রতিক মাননীয় মন্ত্রীর আর্শীবাদ নিয়ে গত ছয় মাসে একটা উন্নয়নের অগ্রযাত্রা ধরে রাখার প্রথম মিশনে সফলতা পাচ্ছে। চেয়ারম্যান হিসেবে মসনদে বসার পাঁচ মাসের মধ্যে দারুণ মুন্সিয়ানার ছাপ রেখে চমৎকার দায়িত্ব পালন করতে সক্ষম হয়েছে তরুণ প্রজন্মের অহংকার এবং সকলের সুনজরে থাকা মোঃ জাহারুল ইসলাম।বর্তমান চেয়ারম্যান মোঃ জাহারুল ইসলাম সাবেক চেয়ারম্যানের ভুলগুলো পূনরায় করতে নারাজ। তাই আগে ভাগেই নড়েচড়ে বসে দক্ষতার পরিচয় দিয়ে গত ছয় মাসের কাজের হিসেবে শতভাগ সফলতা পাচ্ছে বর্তমান চেয়ারম্যান মোঃ জাহারুল ইসলাম। সফলতার সোপান গুলো পর্যায় ক্রমে তুলে ধরতে সক্ষম হচ্ছে। প্রথম চমক হিসেবে গনকপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের প্রধান সড়কের উন্নয়ন মূলক কাজ। এছাড়াও এলাকায় মুজিব বর্ষে হত দরিদ্র পরিবারের জন্য বহু ঘর পাওয়ার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত সহ ইউনিয়নে কার্পেটিং রাস্তার টেন্ডার সম্পন্ন হয়েছে। পাশাপাশি ইউনিয়ন বাসীর জন্য মসজিদ, মন্দির ও বাজার সহ বসত বাড়ীতে গভীর নলকুপের ব্যাবস্থা করিয়ে দিতে পারায় সাধারণ ভোটাররা বেজায় খুশি।লক্ষ লক্ষ টাকার অনুদানে ওয়ার্ডের মধ্যে রাস্তা নির্মাণের দুঃসাহস দেখাচ্ছে সময় উপযোগী চেয়ারম্যান মাননীয় মন্ত্রীর আর্শীবাদ নিয়ে । পাশাপাশি পুলের নির্মাণ প্রকল্প করেও দারুণ মুন্সিয়ানার ছাপ রাখে। মন্ত্রীর বদৌলতে কাবিখা, টিআর দ্বারা পরিকল্পিত ভাবে কাজ কর্ম করে স্বল্প সময়ের মধ্যে একটা নজির স্থাপন করে। এ ব্যাপারে দৈহারী ইউনিয়নের বহু শীর্ষ নেতৃবৃন্দ গণ মাধ্যম কর্মীদের বলেন, আসলেই গত ৬ মাসে দায়িত্ব পালন করে বর্তমান চেয়ারম্যান মোঃ জাহারুল ইসলাম শতভাগ সফল হয়েছে। তবে ভিন্ন কথা বলেন ইউনিয়নের বহু হিন্দু শীর্ষ নেতৃবৃন্দরা। তরা অকপটে বলেন সাবেক চেয়ারম্যান প্রগতি মন্ডল যা পারেনি কিন্তু বর্তমান চেয়ারম্যান সেটা করতে সক্ষম হয়েছে। এ ব্যাপারে কথা হয় বর্তমান সময়ে আলোচিত ও উদীয়মান রাজনৈতিক নেতা মোঃ জাহারুল ইসলামের? চেয়ারম্যানের সাথে। তিনি গণ মাধ্যম কর্মীদের বলেন আমি একজন খাদেম হিসেবে নিজেকে উজাড় করে দিতে চাই ইউনিয়ন বাসীর জন্য। আমি উন্নয়নের পূজারী হয়ে দৈহারী ইউনিয়নকে একটা রোল মডেল হিসেবে গড়ে তুলতে চেষ্টা করবো। মিডিয়ার আর এক প্রশ্নের জবাবে আরও বলেন, আমার বাবা ছিলেন একজন সাবেক ওয়ার্ড জনপ্রতিনিধি। আর আমি তারই সন্তান হিসেবে জনগণের ভোটে বর্তমান দৈহারী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান। আমি চেয়ারম্যান হিসেবে দলমত নির্বিশেষে সকল ভোটারদের আর্শীবাদ নিয়ে একটা শ্রেষ্ঠ ইউনিয়ন হিসেবে গড়ে তুলতে প্রাণপণ চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ।আমি মহান আল্লাহর নাম নিয়ে এবং মাননীয় মন্ত্রীর আর্শীবাদ নিয়ে ইউনিয়নের মধ্যে উন্নয়নের অগ্রযাত্রা ধরে রাখতে সক্ষম হবো।