রবিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৫, ০২:৫৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম ::
স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আজ ৮৯তম জন্মবার্ষিকী নগরকান্দায় দু’গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষ, ওসি, সাংবাদিকসহ আহত- ৩০ কালীগঞ্জে নানা সংকটে গ্রাম আদালত সুফল পেতে প্রয়োজন কার্যকরী উদ্যোগ কটিয়াদীতে তারুণ্যের উৎসব উদযাপন, ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল ম্যাচ মুন্সীগঞ্জে লুন্ঠিত মালামালসহ ৭ ডাকাত গ্রেফতার লক্ষ্মীপুর ন্যাশনাল আইডিয়াল স্কুল এন্ড কলেজে বর্ণিল পিঠা উৎসব ছয় মাসেও উদ্ধার হয়নি নিখোঁজ অন্তঃস্বত্তা গৃহবধূ স্বপ্না হিলির রেললাইনের ধারে খেজুর রস নামাতে ব্যস্ত গাছিরা মোহাম্মদিয়া ইসলামী যুব সংঘের উদ্যোগে তাফসীরুল কোরআন মাহফিল সম্পন্ন গাইবান্ধায় ছোটবোন ও পরিবারের নিরাপত্তা চেয়ে নির্যাতিত গৃহবধূর সংবাদ সম্মেলন

এক মাসের ব্যবধানে ব্যাপক বেড়েছে মসলার দাম

খবরপত্র ডেস্ক:
  • আপডেট সময় শুক্রবার, ৮ এপ্রিল, ২০২২

ঈদ সামনে রেখে দেশের বৃহত্তম পাইকারি বাজার নারায়ণগঞ্জের নিতাইগঞ্জে আরো এক দফা বেড়েছে মসলার দাম। ব্যবসায়ীদের দাবি, ডলারের দাম বেড়ে যাওয়ায় আমদানীকৃত মসলার বাজার চড়া হয়ে উঠেছে। তারা বলছেন, এক মাসের ব্যবধানে মসলা পণ্যের বাজারে ব্যাপক উত্থান লক্ষ করা গিয়েছে। সব ধরনের মসলার দাম ২০-১০০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। তবে বাজারে এখনো মসলার পর্যাপ্ত সরবরাহ রয়েছে।
নিতাইগঞ্জ ঘুরে দেখা যায়, প্রতি কেজি জিরা ৩৬৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, যা এক মাস আগেও বিক্রি হয়েছে ৩৪০ টাকায়। সে হিসাবে জিরার দাম কেজিপ্রতি প্রায় ২৫ টাকা বেড়েছে। দারুচিনি বিক্রি হচ্ছে ৩৭০ টাকা কেজি দরে, যা ১৫ দিন আগেও বিক্রি হয়েছিল ৩৫০ টাকায়। সে হিসাবে দারুচিনির দাম বেড়েছে ২০ টাকা। তবে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে সাদা গোলমরিচের দাম। বর্তমানে প্রতি কেজি সাদা গোলমরিচ বেচাকেনা হচ্ছে ৮৫০ টাকা দরে, যা এক মাস আগেও ছিল ৭৫০ টাকা। সে হিসাবে দাম বেড়েছে ১০০ টাকা। কালো গোলমরিচ বেচাকেনা হচ্ছে ৫৫০ টাকা কেজি দরে। একই গোলমরিচ দুই সপ্তাহ আগেও বেচাকেনা হয়েছিল ৫০০ টাকা দরে। দাম বেড়েছে ৫০ টাকা। লবঙ্গ বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ২০ টাকা কেজি দরে। মসলাটির দাম আগের মতোই স্থিতিশীল। তেজপাতা বিক্রি হচ্ছে ৩১০ টাকা কেজি দরে। এটির দামেও কোনো পরিবর্তন লক্ষ করা যায়নি।
নিতাইগঞ্জের গোলাপ শাহ স্টোরের স্বত্বাধিকারী শাকিল আহমেদ বলেন, ডলারের দামে ঊর্ধ্বমুখিতার কারণে মসলার দাম কিছুটা বেড়েছে। জিরা, এলাচ, তেজপাতা, গোলমরিচসহ সব মসলাই আমদানি করতে হয়। আমদানির সঙ্গে সরাসরি জড়িত চট্টগ্রামের ব্যবসায়ীরা। তারা মসলা এনে যে দাম বেঁধে দিচ্ছেন, আমরা নিতাইগঞ্জের পাইকাররা তার চেয়ে ২-৪ টাকা লাভে বিক্রি করি। জিরা, গোলমরিচ, দারুচিনিসহ বেশ কয়েকটি পণ্যের দাম বেড়েছে। কিন্তু ঈদ সামনে রেখে প্রতি বছর যে বেচাকেনা হয়, এবার তা হচ্ছে না। আরেক ব্যবসায়ী আহসান উল্লাহ বলেন, গত বছরের তুলনায় এবার মসলার দাম কিছুটা বেড়েছে। তবে সেটি ক্রেতাদের হাতের নাগালের মধ্যে। কালিরবাজারের ব্যবসায়ী রুহুল আমিন বলেন, গোলমরিচের দাম কেজিপ্রতি ১০০ টাকা বেড়েছে। তবে জিরা ও দারুচিনির দাম কেজিপ্রতি ২০-৩০ টাকা বেড়েছে। অন্যান্য মসলার দাম বাড়েনি।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com