মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:২৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম ::
ভোলার বিভিন্ন চরাঞ্চল অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত লালমোহনে ডা. আজাহার উদ্দিন ডিগ্রি কলেজের সভাপতিকে সংবর্ধনা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহিদ ও আহতদের স্মরণে স্মরণসভা সিংড়ায় পরিবেশ রক্ষার্থে ৫৩৬টি ডাস্টবিন বিতরণ কাজী আজিম উদ্দিন কলেজে শিক্ষার্থীদের সাথে ছাত্রদলের ৩১ দফা নিয়ে মতবিনিময় সভা পটুয়াখালীতে শিক্ষক দম্পতি হত্যাকান্ডের মূল রহস্য উদঘাটনের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন টুঙ্গিপাড়ায় ভিক্ষুক ও হতদরিদ্রদের আত্মকর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করলো সমাজসেবা অফিস জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনের আওতায় এনে সহায়ক কর্মচারী অন্তর্ভুক্ত ও বিচার বিভাগের আলাদা সচিবালয় গঠনের নিমিত্তে দাবি পেশ দাউদকান্দিতে সড়কের মাটি ধসে পড়ল খালে, দুর্ঘটনার আশংকা সীতাকুন্ডে বিতর্কিত মাদ্রাসা পরিচালকের করা মিথ্যা মামলার বিরুদ্ধে মানববন্ধন

কালের বিবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে গরু দিয়ে হাল চাষ নীলফামারীতে আসছে নতুন প্রযুক্তি

নীলফামারী প্রতিনিধি :
  • আপডেট সময় সোমবার, ১১ এপ্রিল, ২০২২

কালের বিবর্তনে হারিয়ে গেলেও বেশকিছু এলাকায় এখনো প্রচলন রয়েছে এই দেশীয় গরু দিয়ে হাল চাষ। যাহা এখন নীলফামারীর পারা গাঁয়ে কিংবা পল্লী গুলোতে দেখা মলেছে দেশীয় গরু হাল। মানুষ যখন আদি যুগে পেটের তাগিদে মানুষ দিয়ে হাল চাষ করে জীবন যাপন করে আসতে আসতে মানুষ এক সময় পরিবর্তন হতে থাকে মানুষের চিন্তা ভাবনা। হতে থাকে বুদ্ধি, মানুষ বুদ্ধি খাটিয়ে গরু কিংবা মহিষ দিয়ে দেশীয় প্রযুক্তিতে নাঙ্গল দিয়ে হাল চাষ করে মানুষ জীবনকে অতিবাহিত পার করেছে।পরে সেটিও বিলিন হতে থাকে প্রথমে মহিষ হাল চাষ পরে গরু দিয়ে হাল চাষ।পরে আসতে থাকে মানুষের প্রযুক্তি পাওয়া টিলার এবং মাহিন্দ্র মানুষকে আকৃষ্ট করতে থাকে স্বল্প ব্যয়ে কম খরচে জমি চাষাবাদ করতে পারে মানুষ। গত কয়েক যুগ ধরে মানুষ মাথায় নতুন নতুন প্রযুক্তি চিন্তা খাটিয়ে যাচ্ছে যা দিয়ে নতুনত্বের আর্বিভাব ঘটাচ্ছে। এখনো জেলার বিভিন্ন এলাকায় ঘুরতে গেলে মিলবে পারা গাঁয়ের চিত্র যা মানুষকে এখনো মুগদ্ধ করে তুলে। জেলার ডোমার পাঙ্গা মটুকপুর গ্রামের কয়েক কয়েক জন কৃষকের সাথে কথা হলে তাড়া জানান আমাদের বাপ দাদার আমলে এসব গরু দিয়ে হাল চাষ করে আসত।পরে আমাদের সময়ের মাঝামাঝি সে সেটি ও একবারের বন্ধ হয়ে যায়। বর্তমানে নতুন প্রযুক্তি পাওয়া টিলার এবং মাহিন্দ্রর খরচ বেশ বেড়ে যাওয়ায় আমরা আবার গরু দিয়ে হাল চাষ শুরু করেছি। পরে কথা হয় পার্শবর্তি এলাকার খামার বামুনীয়া গ্রামের মনছুর আলীর সাথে তিনি প্রতিবেদককে জানান আমরা শুরুর দিকে যখন গরু দিয়ে হাল চাষ করে আসছিলাম তখন আমাদের জমি তৈরী করতে কোন খরচ হতো না কিন্ত এক বিঘা জমি চাষ করতে অনেক সময় লেগে যেতো নিজেরাই গরু দিয়ে হাল চাষ করতাম। পরে আসতে আসতে পাওয়ার টিলার ও মাহিন্দ্র চলে আসে আমরা ও দেশীয় গরুর হাল ছেড়ে দিতে থাকলাম। কারন জমি চাষ করতে স্বল্প সময়ে হলেও খরচ বেড়ে অনেক বেশি হওয়ায় আবার ও আমরা গরু দিয়ে হাল চাষ শুরু করেছি। এদিকে উপজেলা কৃষি অফিসারের সাথে এ বিষয়ে কথা হলে তিনি জানান এখন নুতুন নতুন প্রযুক্তির আর্বিভাব হয়েছে হয়তো একটু খরচ বেশি হয় তবে কিছুটা মানুষ পরিশ্রম থেকে রেহাই পাচেছ। একনো কিছু কিছু জায়গায় গরুর হাল দিয়ে চাষ করার প্রচল আছে।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com