মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ০৮:২৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম ::
ভোলার বিভিন্ন চরাঞ্চল অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত লালমোহনে ডা. আজাহার উদ্দিন ডিগ্রি কলেজের সভাপতিকে সংবর্ধনা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহিদ ও আহতদের স্মরণে স্মরণসভা সিংড়ায় পরিবেশ রক্ষার্থে ৫৩৬টি ডাস্টবিন বিতরণ কাজী আজিম উদ্দিন কলেজে শিক্ষার্থীদের সাথে ছাত্রদলের ৩১ দফা নিয়ে মতবিনিময় সভা পটুয়াখালীতে শিক্ষক দম্পতি হত্যাকান্ডের মূল রহস্য উদঘাটনের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন টুঙ্গিপাড়ায় ভিক্ষুক ও হতদরিদ্রদের আত্মকর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করলো সমাজসেবা অফিস জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনের আওতায় এনে সহায়ক কর্মচারী অন্তর্ভুক্ত ও বিচার বিভাগের আলাদা সচিবালয় গঠনের নিমিত্তে দাবি পেশ দাউদকান্দিতে সড়কের মাটি ধসে পড়ল খালে, দুর্ঘটনার আশংকা সীতাকুন্ডে বিতর্কিত মাদ্রাসা পরিচালকের করা মিথ্যা মামলার বিরুদ্ধে মানববন্ধন

আসছে ঈদ বাড়ছে হিলিতে রবিদাসদের ব্যস্ততা

হিলি (দিনাজপুর) প্রতিনিধি :
  • আপডেট সময় শনিবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২২

আর মাত্র কয়েক দিন পর পবিত্র ইদুল ফিতর, ব্যস্ত সময় পার করছেন বিভিন্ন ব্যবসায়ীরা বেচা-বিক্রিতে। সেই সাথে ব্যস্ত হয়ে পড়ছেন দিনাজপুরের হিলির রবিদাসরা। গত দুই বছর প্রাণঘাতী করোনার কারণে বন্ধ ছিলো সবকিছু। করোনার প্রভাব কাটিয়ে অনেকটা ভাল আছেন নি¤œ আয়ের এসব রবিদাসরা। শনিবার (২৩ এপ্রিল) সকালে হিলির হাসপাতাল মোড়, চারমাথা, সিপি ও বাজার ঘুরে দেখা যায়, রাস্তার পাশে চট বিছিয়ে তার উপর বড় একটি কাঠের বাক্স রাখা। এই চট বসে মানুষের জুতা সেলাই করছেন রবিদাসরা। সেখানে জুতা সেলাই ও রং পালিশ করার সকল সরঞ্জাম সাজানো রয়েছে। আপন মনে অন্যের ছেঁড়া জুতা সেলাই করছেন তারা। বিভিন্ন রং ব্রাশ দিয়ে স্বযতেœ পালিশ করছেন রবিদাসরা। বিভিন্ন জুতা সেলাই ১০ থেকে ১৫ টাকা আর রং পালিশ করা ২০ থেকে ৩০ টাকা। গত দুই বছর করোনার কারণে এসব নি¤œ আয়ের মানুষগুলো তারা তাদের দোকান খুলতে পারেনি। অনেক কষ্টে করে চালিয়েছে সংসার, গত দুই বছরের কোন কাজ করতে পারেননি তারা। বর্তমান করোনা প্রভাব নেই, চলছে সবকিছু স্বাভাবিক মতো। সামনে ঈদ, কাজের অর্ডার পাচ্ছেন বেশি রবিদাসরা। সারাদিনে তারা ২৫০ থেকে ৩০০ টাকার কাজ করছেন। হিলি হাসপাতাল মোড়ের রবিদাস রুপলাল বলেন, গত করোনায় আমাদের কাজ-কাম ছিলো না। বর্তমান করোনা নাই, কম-বেশি কাজ পাচ্ছি। ছেলে মেয়েদের নিয়ে ভাল আছি। হিলি চারমাথার রবিদাস মিঠু বলেন, বর্তমান অনেক ভাল আছি, কাজ পাচ্ছি ভাল। জুতা সেলাই ও রং করার পাশাপাশি মানুষের নতুন জুতা তৈরি করে দিচ্ছি। এতে আমার ভাল লাভ হচ্ছে। হিলি বাজারের রবিদাস দিলিপ কুমার বলেন, আমরা হিলিতে প্রায় ২৫ জন মতো রবিদাস আছি। বর্তমান টুকটাক কাজ সবাই পাচ্ছি, সারাদিনে যা হয় তাই ভোগবানের কাছে খুশি। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত কাজ করি তাতে ২৫০ থেকে ৩০০ টাকার কাজ হয়। এতে ছেলে-মেয়েদের নিয়ে ভালই আছি।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com