পাসওয়ার্ড হ্যাক হওয়ার বিষয়ে বিঝারী ইউনিয়ন পরিষদের সচিব মলিনা নাসরিন জানান, গত ১৫ আগষ্ট আমার কাছে একটি ফোন আসে এবং বলে আপনাদের জন্ম নিবন্ধন আইডি চলে কিনা তার পর আমি আইডিতে ঢুকে দেখি সেখানে আগের থেকে ৩৯২টি জন্ম সনদ বেড়ে গেছে তাৎক্ষনিক আমি ইউএনও স্যারকে, চেয়ারম্যান সাহেবকে ও জন্ম নিবন্ধন দপ্তরের এ্যাসিস্টান্ট জেনারেল স্যারকে জানাই। পরে চেয়ারম্যান আলি আহমেদ কাজী নড়িয়া থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। তিনি আরও জানান এই পাসওয়ার্ড শুধু আমি ও উদ্যেক্তা মামুন ঢালী জানি, তাছাড়া চেয়ারম্যান সাহেব আমার কাছে অনেকবার আইডি পাসওয়ার্ড চেয়েছে তিনি নাকি আরও দশটা কম্পিউটারে জন্ম সনদ নিবন্ধনের ব্যাবস্থা করবেন কিন্তু আমি পাসওয়ার্ড দেইনি। এখন মামলা করেছি পরবর্তী পদক্ষেপ আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও আমার উপরস্থ কর্মকর্তারা দেখবেন। তবে এবিষয়ে উক্ত ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আলি আহমেদ কাজী নড়িয়া থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন। জন্ম নিবন্ধন আইডি হ্যাক হওয়ার বিষয়ে উদ্যেক্তা মামুন ঢালী বলেন কিভাবে হ্যাক হয়েছে এবিষয়ে আমার কিছু জানা নাই। এ বিষয়ে কথা বলতে বিঝারী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আলি আহমেদ কাজীকে মুঠোফোনে কল করলে তিনি তার ছেলের বিবাহের ব্যাস্ততা দেখিয়ে অবৈধ পন্থায় জন্ম সনদ নিবন্ধন হওয়ার বিষয়ে কোনো কথা বলতে রাজি হননি। জন্ম নিবন্ধন আইডির পাসওয়ার্ড হ্যাক হওয়ার বিষয়ে নড়িয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছ থেকে এ বিষয়ে জানার মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তাকে পাওয়া যায়নি।