মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:৫৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম ::
ভোলার বিভিন্ন চরাঞ্চল অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত লালমোহনে ডা. আজাহার উদ্দিন ডিগ্রি কলেজের সভাপতিকে সংবর্ধনা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহিদ ও আহতদের স্মরণে স্মরণসভা সিংড়ায় পরিবেশ রক্ষার্থে ৫৩৬টি ডাস্টবিন বিতরণ কাজী আজিম উদ্দিন কলেজে শিক্ষার্থীদের সাথে ছাত্রদলের ৩১ দফা নিয়ে মতবিনিময় সভা পটুয়াখালীতে শিক্ষক দম্পতি হত্যাকান্ডের মূল রহস্য উদঘাটনের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন টুঙ্গিপাড়ায় ভিক্ষুক ও হতদরিদ্রদের আত্মকর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করলো সমাজসেবা অফিস জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনের আওতায় এনে সহায়ক কর্মচারী অন্তর্ভুক্ত ও বিচার বিভাগের আলাদা সচিবালয় গঠনের নিমিত্তে দাবি পেশ দাউদকান্দিতে সড়কের মাটি ধসে পড়ল খালে, দুর্ঘটনার আশংকা সীতাকুন্ডে বিতর্কিত মাদ্রাসা পরিচালকের করা মিথ্যা মামলার বিরুদ্ধে মানববন্ধন

শেরপুরে ফুলকপিতে ‘ডায়মন্ডব্যাক মথ’ আতঙ্ক: দুশ্চিন্তায় কৃষক

খবরপত্র ডেস্ক:
  • আপডেট সময় বুধবার, ৯ নভেম্বর, ২০২২

আগাম শীতকালীন সবজির ভালো ফলন হয়েছে শেরপুরে। জেলার ব্রহ্মপুত্র নদের বিস্তীর্ণ চরাঞ্চলে সব ধরনের সবজির আবাদে হাসি ফুটেছে কৃষকের মুখে। তবে ফুলকপিতে ডায়মন্ডব্যাক মথ রোগ দেখা দেওয়ায় দুশ্চিন্তায় পড়েছেন তারা। স্থানীয় কৃষক শমসের আলী জানান, নিজের দুই বিঘা জমিতে ফুলকপির চাষ করেছিলেন। সম্প্রতি তার গাছগুলো পচে মরে যাচ্ছে। এ নিয়ে চরম দুশ্চিন্তায় পড়েছেন তিনি। একই অবস্থা চরপক্ষীমারী এলাকার ময়না বেগমের। স্থানীয়ভাবে পরিচিত ‘স্যাঙ্গা’ জাতীয় পোকার আক্রমণে পচে যাচ্ছে ফুলকপি, মরে যাচ্ছে গাছ। দোকান থেকে বিষ কিনে এনে প্রয়োগ করেও কোন সুফল না পেয়ে হতাশ তিনি। দুজনের অভিযোগ, কৃষি বিভাগের কোনো পরামর্শ এখনো পাননি। ফুলকপির আবাদে লোকসানের দুশ্চিন্তায় দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তারা।
শুধু শমসের বা ময়না বেগম নয়, ফুলকপি চাষ করা বেশিরভাগ কৃষকের মাঠেই দেখা গেছে একই চিত্র। নির্দিষ্ট কীটনাশক না পেয়ে বাড়ছে আতঙ্ক। মাঠ পর্যায়ে এখনো পৌঁছায়নি কৃষি অফিসের পরামর্শ। তাই একাধিক কীটনাশক ব্যবহারে খরচ বাড়লেও, কমেনি পোকার সংক্রামণ। মাঠের পর মাঠ এই স্যাঙ্গা জাতীয় পোকার আক্রমণে নষ্ট হচ্ছে বলে জানিয়েছেন একাধিক কৃষক। কৃষি বিভাগ জানিয়েছে, ফুলকপির এ রোগের নাম ডায়মন্ডব্যাক মথ। নির্দিষ্ট জাতের বালাই নাশক ব্যবহারে ক্ষতির পরিমাণ কমানো সম্ভব। মাঠ পর্যায়ে দ্রুত পরামর্শ দেওয়া হবে। শেরপুর খামারবাড়ির অতিরিক্ত উপ-পরিচালক (উদ্ভিদ সংরক্ষণ) হুমায়ুন কবির জাগো নিউজকে বলেন, ‘দ্রুত মাঠ পর্যায়ে এ রোগের পর্যবেক্ষণ করবো। সময়মতো নির্দিষ্ট কীটনাশকের প্রয়োগে এ সমস্যা দ্রুত সমাধান সম্ভব।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com