একজন আদর্শ সঙ্গীর স্বপ্ন দেখেন সবাই। আদর্শ জীবনসঙ্গীরা সঙ্গীর প্রতি অনেক যতœবান হন। তারা সঙ্গীকে প্রচ- ভালোবাসেন ও যে কোনো প্রতিকূল পরিস্থিতিতে সমর্থন করেন। দাম্পত্য সম্পর্ক দীর্ঘস্থায়ী ও সুখের করতে নারী-পুরুষ উভয়ের সংসারে অবাদান রাখা জরুরি। এক্ষেত্রে ভালো জীবনসঙ্গী হতে হবে সবাইকে। তাহলেই সংসার হবে সুখের। তবে ভালো জীবনসঙ্গী হবেন কীভাবে? জেনে নিন একজন ভালো জীবনসঙ্গীর কয়েকটি বৈশিষ্ট্য-
যতœশীল ও সহানুভূতিশীল হওয়া:একজন ভালো জীবনসঙ্গী তার সঙ্গী ও পরিবারের প্রতি যতœশীল ও সহানুভূতিশীল হন। এমন ব্যক্তিরা প্রতিকূল পরিবেশে সঙ্গীকে কখনো একা ছাড়েন না।
সঙ্গীকে সময় দেওয়া:শত কাজের ব্যস্ততার মাঝেও একজন ভালো জীবনসঙ্গী সঙ্গীর ভালোমন্দের দিকেও সমান আলোকপাত করেন। সঙ্গীকে যথেষ্ট সময় দেন তারা।
সঙ্গীর কাজে উৎসাহ ও সম্মান দেখানো:সঙ্গীর সব কাজে উৎসাহ ও সম্মান প্রদর্শন করতে যারা কণ্ঠিতবোধ করেন না তারা নিঃসন্দেহে ভালো জীবনসঙ্গীর কাতারে পড়েন।
তারা সঙ্গীকে উৎসাহ ও অনুপ্রেরণা দেন সব সময়। সঙ্গীর সিদ্ধান্তকেও সম্মান করেন। কখনো নিজের মতামত বা সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দেন না।
ঠান্ডা মাথায় সমস্যার সমাধান করা:একজন ভালো জীবনসঙ্গী যে কোনো সমস্যা সমাধান করে ঠান্ডা মাথায় তারা এমন সমাধান বের করেন যা পরিবার ও সংসার তথা সবার জন্যই ভালো হবে।
সঙ্গীর মতামত নেওয়া: ভালো জীবনসঙ্গীর বৈশিষ্ট্যগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো যে কোনো বিষয়ে সঙ্গীর মতামত নেওয়া। টিমওয়ার্ক প্রতিটি বিবাহের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক। এই গুণ কখনো উপেক্ষা করা উচিত নয়।
সঙ্গীর খারাপ দিক ভুলে ভালো নিয়ে খুশি থাকা:প্রিয় মানুষটির খারাপ দিকগুলো কখনো তুলে ধরেন না একজন ভালো জীবনসঙ্গী। বরং ভালো দিকগুলো মানুষের কাছে প্রকাশ করেন, যাতে সঙ্গীর সম্মানহানি না ঘটে।