বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪, ১১:৫২ অপরাহ্ন
শিরোনাম ::
রোনালদোর মতো কোকাকোলার বোতল সরিয়ে দিলেন সিকান্দার রাজা শ্রমিকদের অবিলম্বে অধিকার-ভিত্তিক ক্ষতিপূরণ ও ন্যায়বিচার দেয়ার সুপারিশ সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এ জে মোহাম্মদ আলীর ইন্তেকাল এক কলসি পানির জন্য ১ ঘণ্টা অপেক্ষা হলুদ থেকে সবুজ: অস্ট্রেলিয়ার বিশ্বকাপ জার্সি উন্মোচন রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে ইউরোপের দেশগুলো বাংলাদেশের পাশে আছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী কেন গলে যাচ্ছে রাস্তার বিটুমিন, দেখে দুদক বললো ‘নিম্নমানের কাজ’ সোশ্যাল মিডিয়ার কল্যাণে এক যুগ পর জগুনা বিবিকে ফিরে পেলেন পরিবার ফোন ১০০ শতাংশ চার্জ করা ভালো নাকি খারাপ? জামালপুরে যথাযোগ্য মর্যাদায় আন্তর্জাতিক মে দিবস পালিত

আগামী বছর পাইপলাইনের মাধ্যমে ভারত থেকে তেল আমদানি শুরু

খবরপত্র ডেস্ক:
  • আপডেট সময় রবিবার, ২০ নভেম্বর, ২০২২

আগামী বছর পাইপলাইনের মাধ্যমে ভারত থেকে জ্বালানি তেল আমদানি শুরু হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, বাংলাদেশ পাইপলাইনের মাধ্যমে ভারত থেকে তেল আমদানি করতে চায়। আশা করছি আগামী বছর তা শুরু করা যাবে। আজ সকালে আসাম বিধানসভার স্পিকার বিশ্বজিৎ দাইমারি গণভবনে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে এলে প্রধানমন্ত্রী কথা বলেন। সাক্ষাৎ শেষে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
১৩০ কিলোমিটার দীর্ঘ ভারত-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ পাইপলাইন (আইবিএফপিএল) প্রকল্পের লক্ষ্য ভারত থেকে বাংলাদেশে তেল পণ্য রপ্তানি করা। প্রধানমন্ত্রী বলেন, করোনাকালে বন্ধ হয়ে যাওয়ায় দুই দেশের সীমান্ত লাইনের বিভিন্ন অংশে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বর্ডার হাটগুলো আবার চালু হবে। প্রধানমন্ত্রী এই সফরের জন্য প্রতিনিধি দলকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, বাংলাদেশ সবসময়ই প্রতিবেশীদের সঙ্গে সুসম্পর্কের উন্নতি চায়। ভারতের সঙ্গে ছিটমহল বিনিময়ের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, দুই প্রতিবেশী দেশ আলোচনার মাধ্যমে অনেক বিরোধের সমাধান করেছে। আঞ্চলিক সহযোগিতার ওপর গুরুত্ব আরোপ করে তিনি বলেন, প্রতিবেশী নেপাল, ভুটান এবং ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য আসাম ও ত্রিপুরা পারস্পরিক সুবিধার জন্য চট্টগ্রাম বিমান ও সমুদ্র বন্দর এবং সৈয়দপুর বিমানবন্দর ব্যবহার করতে পারে।
শেখ হাসিনা ১৯৬৫ সালের যুদ্ধের সময় বন্ধ হয়ে যাওয়া কানেক্টিভিটি রুটের কথা উল্লেখ করে বলেন, রুটগুলো পর্যায়ক্রমে চালু করা হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধা ও উদ্বাস্তুদের আশ্রয় দেয়ার জন্য ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য এবং পশ্চিমবঙ্গের অবদানের কথা কৃতজ্ঞতার সাথে স্মরণ করেন।
আসাম বিধানসভার স্পিকার বলেন, বাংলাদেশ সফরে তাদের খুব ভালো অভিজ্ঞতা হয়েছে এবং প্রতিবেশী দেশ থেকে সহযোগিতার মাধ্যমে আসামের জনগণ উপকৃত হবে। প্রতিনিধিদল এই অঞ্চলে ব্যবসা-বাণিজ্যের পাশাপাশি জনগণের সাথে জনগণের যোগাযোগ জোরদারের প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দেন। বিশ্বজিৎ দাইমারী বলেন, আসাম বাংলাদেশের বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে কৃষি খাতে সহযোগিতা চায়। কারণ এ খাতে বাংলাদেশের ব্যাপক অভিজ্ঞতা রয়েছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশ সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেয়ায় ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে এখন শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বিরাজ করছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে বাংলাদেশের অভূতপূর্ব উন্নয়নের প্রশংসা করে প্রতিনিধি দল। এ সময় প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব ড. আহমদ কায়কাউস উপস্থিত ছিলেন।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com