রবিবার, ০৫ মে ২০২৪, ১০:০৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম ::
গজারিয়া জমে উঠেছে শেষ মুহূর্তের প্রচার কেশবপুরে উন্নয়ন কর্মকান্ডে পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক মতবিনিময় সভা গ্রামবাংলার খেলাধুলার একটি ঐতিহ্য ছিল এসব কাঠের খেলনা গজারিয়াবাসীর সেবা করাই রুহুল আমিনের লক্ষ্য আনারস প্রতীকের প্রার্থী আলহাজ্ব আঃ হককে চায় সর্বস্তরের জনগণ গলাচিপা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের দুই চেয়ারম্যান প্রার্থী রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক গ্রাহক স্বার্থ সংরক্ষণ কমিটির মানববন্ধন জামালপুরে পল্লীবিদ্যুতের অভিন্ন চাকরিবিধি বাস্তবায়নের দাবিতে অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে সরকারের অঙ্গীকার আছে পদ্মা-মেঘনায় মিলছে না ইলিশ, হতাশ জেলেরা

ঝালকাঠিতে রবি মৌসুমে কৃষকদের প্রায় ২ কোটি টাকার প্রণোদনা প্রদান

খবরপত্র ডেস্ক:
  • আপডেট সময় সোমবার, ১৯ ডিসেম্বর, ২০২২

জেলায় চলতি রবি মৌসুমে সরকার রেকর্ড পরিমাণ প্রণোদনা দিয়ে কৃষি বিভাগ কৃষকদের নিয়ে উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য মাঠে নেমেছে। জেলায় ২৭ হাজার ১০০ কৃষকদের মধ্যে প্রণোদনা সহায়তা বিতরণ করা হয়েছে। সরকার ১ কোটি ৯২ লাখ ৭৪ হাজার ১০০ টাকা প্রণোদনা খাতে বরাদ্দ দিয়েছে। প্রধানত সার ও বীজ কেনার জন্য এই প্রণে াদনার অর্থ ব্যায় করা হচ্ছে।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মো, মনিরুল ইসলাম জানান, জেলার ৪টি উপজেলায় গম, ভুট্টা, সরিষা, সূর্যমূখী, চিনাবাদাম, সয়াবিন, মুগ, মুসুর ও খেসারী ডাল চাষাবাদের জন্য ১৩ হাজার ১০০ জন কৃষককে ১৩ হাজার ১০০ বিঘা জমি চাষের জন্য ১ কোটি ১৪ লাখ ৩৩ হাজার ১০০ টাকা বরাদ্দ বিতরণ করা হয়েছে। বোরো ধান উচ্চ ফলনশীল ৬ হাজার বিঘা অতিরিক্ত চাষাবাদের জন্য ৬ হাজার কৃষককে ৪৬ লাখ ৪৫ হাজার টাকার প্রণোদনা বরাদ্দ এবং বোরো হাইব্রিড চাষাবাদের জন্য অতিরিক্ত ৮ হাজার একরে চাষাবাদের জন্য ৮ হাজার কৃষককে ৪২ লাখ টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।
বিঘা প্রতি চাষের জন্য ১জন কৃষক গম চাষের জন্য ২০ কেজি গম বীজ, ১০ কেজি ডিএপি ও ১০ কেজি এমওপিসহ মোট ২০ কেজি সার দেয়া হয়েছে। ভুট্টা চাষের জন্য ২ কেজি বীজ, ২০ কেজি ডিএপি ও ১০ কেজি এমওপিসহ ৩০ কেজি সার দেয়া হয়েছে। সরিষা চাষের জন্য ১ কেজি বীজ ১০ কেজি ডিএপি ও ১০ কেজি এমওপিসহ ২০ কেজি সার দেয়া হয়েছে। সূর্যমুখী চাষে ১ কেজি বীজ ১০ কেজি ডিএপি ও ১০ কেজি এমওপিসহ ২০ কেজি সার দেয়া হয়েছে। চিনা বাদাম চাষের ক্ষেত্রে বিঘা প্রতি ১০ কেজি বীজ ১০ কেজি ডিএপি ও ৫ কেজি এমওপিসহ ১৫ কেজি সার দেয়া হয়েছে। সয়াবিন চাষে ৮ কেজি বীজ ১০ কেজি ডিএপি ও ১০ কেজি এমওপিসহ ২০ কেজি সার দেয়া হয়েছে। মুগ ডাল ক্ষেত্রে ৫ কেজি বীজ ১০ কেজি ডিএপি ও ০৫ কেজি এমওপিসহ ১৫ কেজি সার দেয়া হয়েছে। মুসুর ডাল ৫ কেজি বীজ ১০ কেজি ডিএপি ও ০৫ কেজি এমওপিসহ ১৫ কেজি সার দেয়া হয়েছে। খেসারী ডাল ৮ কেজি বীজ ১০ কেজি ডিএপি ও ৫ কেজি এমওপিসহ ১৫ কেজি সার দেয়া হয়েছে।
উচ্চ ফলনশীল বোরো চাষের জন্য ৫ কেজি বীজ ধান ১০ কেজি ডিএপি ও ১০ কেজি এমওপিসহ ২০ কেজি সার দেয়া হয়েছে এবং হাইব্রিড বোরো চাষে বিঘা প্রতি ১জন কৃষককে ২ কেজি বীজ দেয়া হয়েছে। বোরো মৌসুমে ধান উৎপাদনের ক্ষেত্রে প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় অবস্থানগত কারণে বোরো প্রধান এলাকা হিসেবে সদর উপজেলা ও নলছিটি উপজেলায় প্রণোদনার সহায়তা বেশি দেয়া হয়েছে।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com