সোমবার, ১৭ জুন ২০২৪, ১০:৫৫ অপরাহ্ন

কোটালীপাড়ায় কৃষক সমাবশে

কোটালীপাড়া (গোপালগঞ্জ) প্রতনিধিি :
  • আপডেট সময় বুধবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০২২

গোপালগঞ্জরে কোটালীপাড়া উপজলোয় কৃষক সমাবশে ও সমলয়ে চাষাবাদ র্কাযক্রমরে উদ্বোধন করা হয়ছে।ে বুধবার উপজলোর রাধাগঞ্জ ইউনয়িনরে আটাশীবাড়ী গ্রামে উপজলো কৃষি সম্প্রসারণ অধদিপ্তররে আয়োজনে কৃষি সমাবশে অনুষ্ঠতি হয়। প্রধানমন্ত্রী শখে হাসনিার নর্বিাচনী এলাকার উন্নয়ন র্কাযক্রমরে দায়ত্বিপ্রাপ্ত প্রতনিধিি ও সাবকে সনিয়ির সচবি মোঃ শহীদ উল্লা খন্দকার প্রধান অতথিি হসিবেে উপস্থতি থকেে এ কৃষক সমাবশেে বক্তব্য রাখনে। উপজলো নর্বিাহী অফসিার ফরেদৌস ওয়াহদিরে সভাপতত্বিে অনুষ্ঠতি কৃষক সমাবশেে খামারবাড়ী ঢাকার সরজেমনি উইংয়রে পরচিালক কৃষবিদি বাদল চন্দ্র বশি^াস, খামারবাড়ী গোপালগঞ্জরে উপ-পরচিালক কৃষবিদি ড. অরবন্দি কুমার রায়, ভাসমান বডেে সবজি চাষ প্রকল্পরে উপ- প্রকল্প পরচিালক কৃষবিদি ড. বজিয় কৃষ্ণ বশি^াস, কোটালীপাড়া উপজলো কৃষি অফসিার কৃষবিদি নটিুল রায়, রাধাগঞ্জ ইউনয়িন পরষিদরে চয়োরম্যান ভীম চন্দ্র বাগচী, রাধাগঞ্জ ইউনয়িন আওয়ামী লীগরে সভাপতি র্সবানন্দ বদ্যৈ, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মালকে, উপজলো ছাত্রলীগরে সাধারণ সম্পাদক রফকিুল ইসলাম, মুক্তযিোদ্ধা সদানন্দ গাঙ্গুলী, কৃষক মহউিদ্দনি খন্দকার বক্তব্য রাখনে। কৃষক সমাবশেরে আলোচনা সভা শষেে সমলয়ে চাষাবাদ র্কাযক্রমরে উদ্ধোধন করা হয়। কৃষক মহউিদ্দনি খন্দকার বলনে, যন্ত্ররে ব্যবহাররে মাধ্যমে আমরা নতুন পদ্ধততিে ধান চাষ শুরু করলাম। এখানে ধান রোপনে শ্রমকি লাগনো। ধান কাটার সময়ও অল্প শ্রমকি দয়িে আমরা ধান কাটতে পারবো। এ জন্য আমাদরে ব্যয় অনকে কম হব।ে উপজলো কৃষি অফসিার কৃষবিদি নটিুল রায় বলনে, এ উপজলোয় সমলয়ে ধান চাষরে জন্য রাধাগঞ্জ ইউনয়িনরে আটাশীবাড়ী গ্রামে ৮০জন কৃষককে সম্পৃক্ত করছে।ি এই ৮০ জন কৃষকরে জমতিে এ পদ্ধতি ব্যবহার করা হব।ে এই পদ্ধততিে কৃষকরা ধান চাষে র্আথকি ভাবে লাভবান হবনে। এ উপজলোয় এ বছরই এই পদ্ধতি শুরু করা হয়ছে।ে আগামীতে এই পদ্ধতি আরো বাড়ানোর চন্তিা ভাবনা রয়ছে।ে প্রধানমন্ত্রী শখে হাসনিার নর্বিাচনী এলাকার উন্নয়ন র্কাযক্রমরে দায়ত্বিপ্রাপ্ত প্রতনিধিি ও সাবকে সনিয়ির সচবি মোঃ শহীদ উল্লা খন্দকার বলনে, র্বতমান সরকাররে সময়ে দশেে কৃষি ক্ষত্রেে ব্যাপক উন্নয়ন হয়ছে।ে এই উন্নয়নরে অংশ হসিবেে সরকার সমলয়ে চাষাবাদ র্কাযক্রম শুরু করছে।ে র্বতমানে দশেরে ৬৪টি জলোর ৪৯২টি উপজলোয় এই পদ্ধতি চালু রয়ছে।ে সরকার ৩৩০ কোটি টাকা এই খাতে বরাদ্দ দয়িছে।ে এই পদ্ধতি চালু করায় দশেরে ৪৬লক্ষ ৯৬হাজার কৃষক উপকৃত হচ্ছ।ে এসব কৃষকগণ বনিামূল্যে সার, বীজ ও কীটনাশক পাচ্ছ।ে র্পূবরে কোন সরকারই এ ভাবে কৃষকদরে পাশে এসে দাড়ায়ন।ি




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com