মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:২৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম ::
ভোলার বিভিন্ন চরাঞ্চল অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত লালমোহনে ডা. আজাহার উদ্দিন ডিগ্রি কলেজের সভাপতিকে সংবর্ধনা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহিদ ও আহতদের স্মরণে স্মরণসভা সিংড়ায় পরিবেশ রক্ষার্থে ৫৩৬টি ডাস্টবিন বিতরণ কাজী আজিম উদ্দিন কলেজে শিক্ষার্থীদের সাথে ছাত্রদলের ৩১ দফা নিয়ে মতবিনিময় সভা পটুয়াখালীতে শিক্ষক দম্পতি হত্যাকান্ডের মূল রহস্য উদঘাটনের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন টুঙ্গিপাড়ায় ভিক্ষুক ও হতদরিদ্রদের আত্মকর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করলো সমাজসেবা অফিস জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনের আওতায় এনে সহায়ক কর্মচারী অন্তর্ভুক্ত ও বিচার বিভাগের আলাদা সচিবালয় গঠনের নিমিত্তে দাবি পেশ দাউদকান্দিতে সড়কের মাটি ধসে পড়ল খালে, দুর্ঘটনার আশংকা সীতাকুন্ডে বিতর্কিত মাদ্রাসা পরিচালকের করা মিথ্যা মামলার বিরুদ্ধে মানববন্ধন

ডবল সেঞ্চুরি হাতছাড়া : ৯ বছর পর মুখ খুললেন গেইল

স্পোর্টস ডেস্ক:
  • আপডেট সময় বুধবার, ৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩

চাইলে হয়তো পারতেন টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে প্রথম দ্বিশতরানের মালিক হতে। কিন্তু এবি ডি’ভিলিয়ার্সের জন্য গড়তে পারেননি নজির। হঠাৎই সুযোগ হারানো নিয়ে মুখ খুললেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের সাবেক ব্যাটার ক্রিস গেইল। ২০১৩ সালের আইপিএলে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর হয়ে পুনে ওয়ারিয়র্সের বিরুদ্ধে ১৭৫ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেছিলেন গেইল। ওই ম্যাচেই দ্বিশতরান পূর্ণ করতে না পারার আক্ষেপ রয়েছে তার। গেলের ১৭৫ রানের ওই অনবদ্য ইনিংসই এখন পর্যন্ত ২০ ওভারের ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ রানের ইনিংস।
ভারতের সাবেক ক্রিকেটার রবীন উত্থাপাকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে সেই ইনিংস নিয়ে কথা বলেছেন গেইল। তিনি মজা করে বলেছেন, ‘ডি’ভিলিয়ার্স ছিল আমার সাথে উইকেটে। ওকে ব্যাট করার সুযোগ দেয়ার জন্যই আমার দ্বিশতরান পূর্ণ হয়নি সেই ম্যাচে।’ আক্ষেপ থাকলেও সাবেক সতীর্থের প্রশংসাই করেছেন গেইল। তিনি বলেছেন, ‘ডি’ভিলিয়ার্স শেষ দিকে ব্যাট করতে নেমে ছিল। মনে হয় মাত্র ৮ বলে ৩০ রানের ইনিংস খেলেছিল। আমি ওকে ব্যাট করার সুযোগ না দিলে ২১৫ রান মতো করতে পারতাম। কিন্তু সুযোগ না দিয়ে উপায় ছিল না। দারুণ আগ্রাসী ব্যাটিং করছিল। ওই সময় ওকেই বেশি খেলার সুযোগ দেয়া উচিত ছিল।’
আইপিএলের সেই ম্যাচে গেলের মারা বল উড়ে গিয়ে গ্যালারিতে এক কিশোরীর নাকে লাগে। তার নাক ভেঙে গিয়েছিল। পরে হাসপাতালে কিশোরী ক্রিকেটপ্রেমীকে দেখতে গিয়েছিলেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের সাবেক এই ব্যাটার। তা নিয়ে বলেছেন, “বলটা দেয়ালে ধাক্কা খাওয়ার পর মেয়েটিকে আঘাত করেছিল। আমি ম্যাচের পর হাসপাতালে ছুটে গিয়েছিলাম। তখনো ওর জামায় রক্ত লেগে ছিল। অথচ মেয়েটি আমাকে বলেছিল, ‘আপনি চিন্তা করবেন না। এমন ছয় আরো মারুন।’ ওই ঘটনাটা আমার মন ছুঁয়ে গিয়েছিল। মেয়েটির কথা আমার মন হালকা করেছিল। পরের ম্যাচে অনেক দর্শকের হাতে প্ল্যাকার্ড দেখেছিলাম। লেখা ছিল, ‘ছয় মেরে আমার নাক ভেঙে দিন।’ ওরাও চেয়েছিল, আমি হাসপাতালে দেখতে যাই। আসলে সকলে আমার সাথে দেখা করতে চাইছিল।’’
সূত্র : আনন্দবাজার পত্রিকা




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com