নিখিল এই পৃথিবী যখন আধারের অমাবস্যায় তিল তিল করে ডুবে যাচ্ছিল, মানবতার ওপর যখন নেমে এসেছিল ধ্বংসের ভয়াল তা-ব। মানুষ যখন হারতে-ভুলেছে তার মনুষ্যত্বকে। (বেদুইন যাযাবররা যখন) দিগ্ভ্রান্ত মাঝির মতো
নবম হিজরি। রমজান মাস। প্রচণ্ড তাপদাহে মদিনাবাসীর জীবন ওষ্ঠাগত। আকাশ থেকে যেন আগুন ঝরছে। সূর্য অগ্নিরূপ ধারণ করেছে। মদিনার অলি-গলিতে বয়ে যাচ্ছে লু-হাওয়া। বাগানে থোকায় থোকায় খেজুর হলুদাভ হয়ে উঠেছে।
উম্মুল মুমিনিন খাদিজা (রা.), যিনি সিরাতের আকাশে এক উজ্জ্বল নক্ষত্র। যিনি রাসুলের সঙ্গে দীর্ঘ ১৫ বছর কাটিয়েছেন। প্রিয় নবীর সন্তুষ্টির আশায় নিজের সব কিছু বিলিয়ে দিয়েছেন অকাতরে। রাসুলের দাওয়াতি কাজে
তৎকালীন আরবে সপ্তম দিনে নবজাতকের খতনা ও নামকরণ করা হতো। সেই নিয়ম অনুযায়ী সপ্তম দিনে মহানবী (সা.)-এর খতনা করা হয়। পিতৃহীন নবজাতককে কোলে নিয়ে স্নেহশীল দাদা আবদুল মুত্তালিব কাবাগৃহে প্রবেশ
মহান আল্লাহতায়ালা পবিত্র কোরআনে ইরশাদ করেছেন- ‘লাকস্ফাদ কানা লাকুম ফি রাসুলিল্লাহি উসওয়াতুন হাসানাহ।’ অর্থাৎ তোমাদের জন্য রাসুলের (সা.) জীবনে রয়েছে সর্বোত্তম আদর্শ (৩৩ : ২১)। অপর আয়াতে আল্লাহপাক বলেন- ‘ইন্নি
সুখ-দুঃখ, হাসি-কান্না, আনন্দ-বিষাদ ইত্যাদি মানবজাতির বিশেষ গুণ এবং তাদের জীবনের সাথে গভীরভাবে সম্পর্কশীল। এ হিসেবে মহানবী সা: যেহেতু মানুষ ছিলেন তার মধ্যেও এসব গুণ বিদ্যমান ছিল। হাসি-কান্না আল্লাহর সৃষ্টি :