সিয়াম বা রোজা ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ পাঁচটি স্তম্ভের অন্যতম। যুগে যুগে প্রত্যেক নবী-রাসূলের উম্মতের উপর সিয়াম পালন বাধ্যতামূলক ছিল। তারই ধারাবাহিকতায় আমাদের উপরও সিয়াম পালনকে ফরজ করা হয়েছে। যেমন আল্লাহ তায়ালা
রহমত, মাগফিরাতের দশক থেকে শেষ হয়ে শুরু হলো নাজাতের দশক। পবিত্র মাহে রমজানের এই দশকটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কেননা রাসুল (সা.) এই দিনগুলোতে আমলের মাত্রা বাড়িয়ে দিতেন। বিভিন্ন হাদিস দ্বারা বোঝা
ফেরেশতা সুলভ গুণাবলী ও মহান রাব্বুল আলামিনের বিশেষ রহমত লাভের যোগ্যতা অর্জনের মাস রমজানুল মোবারকের আজ ১৯ তারিখ। আর মাত্র এক দিন পর থেকে রমজানের শেষ দশক শুরু হবে। ২০
কোরআন নাজিলের মাসে বেশি বেশি কোরআন তিলাওয়াত ও অধ্যয়ন করা অন্য মাসের চেয়ে ৭০ গুণ বেশি সাওয়াব পাওয়ার উপায়। এটি শুধু পবিত্র রমজান মাসের বিশেষ বরকত। তাফসিরে উসমানীতে উল্লেখ আছে,
গতকাল ১৭ই রমজান ছিল ‘ঐতিহাসিক বদর দিবস’। এ দিনে সংঘটিত বদর প্রান্তরে যুদ্ধ ছিলো ইসলামের প্রথম সীদ্ধান্তকৃত সামরিক জিহাদ। এ ভাবধারা থেকেই সূচনা হয়েছিলো ইসলাম বিজয়ের। হিজরি দ্বিতীয় সনের ১৭ রমজান
মাগফিরাত ও নাজাতের মাস রমজানুল মোবারক চলছে। মাসব্যাপী সিয়াম সাধনার দ্বিতীয় ১০ দিনকে বলা হয় মাগফিরাতের দশক। অর্থাৎ ১১ থেকে ২০ রোজা পর্যন্ত মাগফিরাত, যার অর্থ ক্ষমা। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন,