রমজান হলো ইবাদতের বসন্তকাল। একজন মুমিনের আধ্যাত্মিক পরিচর্যা ও সওয়াব অর্জনের মাধ্যমে আল্লাহ তাআলার নৈকট্য এবং তাঁর দয়া-করুণার আধারে সিক্ত হওয়ার সবচেয়ে উপযুক্ত সময়। যার জন্য অনেক প্রস্তুতি প্রয়োজন। কারণ
সমাজের প্রতিটি মানুষ একে অপরের সাথে কোনো না কোনো উপায়ে আত্মীয়তার সুতোয় আবদ্ধ। সেই বাঁধন অটুট রাখার তাগিদে বিভিন্ন সময় একে অপরের বাসায় বেড়াতে যায়। মেহমানদারি আল্লাহ তায়ালার পছন্দনীয় একটি
সমাজের প্রতিটি মানুষ একে অপরের সাথে কোনো না কোনো উপায়ে আত্মীয়তার সুতোয় আবদ্ধ। সেই বাঁধন অটুট রাখার তাগিদে বিভিন্ন সময় একে অপরের বাসায় বেড়াতে যায়। মেহমানদারি আল্লাহ তায়ালার পছন্দনীয় একটি
কিছু সময়ের স্বপ্ন বিশেষ অর্থ বহন করে, তাই স্বপ্ন দেখলে তা যার-তার সঙ্গে আলোচনা করা ঠিক নয়। বরং নির্ভরযোগ্য কোনো আল্লাহওয়ালা ও জ্ঞানী ব্যক্তির কাছে তার ব্যাখ্যা জানতে চাওয়া যেতে
১০ দিন পর শুরু হচ্ছে পবিত্র রমজান। মহিমান্বিত এই মাসে মুসলিমরা ওমরাহ পালন করতে ভিড় করে মক্কায়। এ সময়ে পবিত্র গ্র্যান্ড মসজিদে মুসল্লি ও ওমরাহ যাত্রীর ঢল নামে। তাই এ
পরম করুণাময় আল্লাহ তার রাসূলের উদ্দেশে বলেছেন, ‘আর রাতের কিছু অংশে তাহাজ্জুদ আদায় করুন, এটি আপনার জন্য অতিরিক্ত। আশা করা যায়, আপনার রব আপনাকে প্রতিষ্ঠিত করবেন প্রশংসিত স্থানে (মাকামে মাহমুদ)।’