রমজান হিজরি চান্দ্রবর্ষের নবম মাস। রমজান সিয়াম সাধনার মাস। রমজান তাকওয়ার মাস। রমজান কোরআন নাজিলের মাস। আল্লাহ সুবহানাহু তাআলা বলেন, ‘রমজান মাস, এতে মানুষের দিশারি এবং সৎ পথের সুস্পষ্ট নিদর্শন
খেজুর স্বাস্থ্যসম্মত ভিটামিনসমৃদ্ধ একটি খাবার। দৈনন্দিন জীবনে খাদ্যঘাটতির চাহিদার পরিপূরক জাদু ও বিষ প্রতিরোধক খাবার। পবিত্র রমজানুল মুবারকে সারা দিনের রোজার ক্লান্তি শেষে ইফতারিতে এক দুটো খেজুর খেলে দুর্বলতা কেটে
রহমত, মাগফিরাত ও নাজাতের মাহে রমজান শেষের পথে। সিয়াম সাধনা ও ইবাদতে পবিত্র একটি বসন্ত গড়ালেন মোমিন বান্দারা। রমজান এসেছিল আমাদের ব্যক্তি, পরিবার ও সমাজকে পরিশুদ্ধ করার জন্য। বহুবিধ শিক্ষায়
আবু হুরায়রা রা: থেকে বর্ণিত- নবী সা: বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি ঈমান ও এহতেসাবের সাথে রোজা রাখবে তার অতীতের গুনাহ মাফ করে দেয়া হবে।’ (বুখারি-১৯০১, কিতাবুস সাওম, বাবু মান সামা রামাদানা
মাহে রমজানের রোজা মানুষের আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে ব্যক্তি, পরিবার ও সমাজজীবনে অত্যন্ত সুশৃঙ্খলভাবে চলার শিক্ষা দেয়। হিংসা-বিদ্বেষ, হানাহানি ও আত্ম-অহংবোধ ভুলে গিয়ে সুখী, সুন্দর ও সমৃদ্ধিশালী সমাজ প্রতিষ্ঠার মাসই হলো
রোজার ফরজিয়তকে তুলে ধরে মহান আল্লাহ পাক আল-কোরআনে ইরশাদ করেছেন, “তোমাদের উপর রোজা ফরজ করা হয়েছে।” (সূরা বাকারাহ, আয়াত : ১৮৩) রোজার মর্ম: রোজা হচ্ছে ইসলামী ইবাদতের তৃতীয় রোকন। আরবী