‘সে বিজয়ী, যে নিজেকে পরিশুদ্ধ করল’। (সূরা-আলা, আয়াত-১৪) আল কুরআনে ব্যক্তি পরিশুদ্ধতার বিষয়ে গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। পরিশুদ্ধ ব্যক্তি মাত্রই সফল। সফলতার মানদ- হলো পরিশুদ্ধতা। নিজেকে জাগতিক পাপরাশি থেকে মুক্ত করে
তাকওয়া হলো আল্লাহর ভালোবাসা হারানোর ভয়। আল্লাহর অসন্তোষের ভয়। প্রকৃত মুমিন তাকওয়া দ্বারাই পরিচালিত হন। তাকওয়া মানুষকে পাপ থেকে দূরে রাখে এবং সৎ কাজে অনুপ্রাণিত করে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমরা
সুবহে সাদিক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত পানাহার ও স্ত্রী সম্ভোগ থেকে বিরত থাকার নাম রোজা। যা ইসলামের পাঁচ স্তম্ভের অন্যতম একটি। রোজা রাখার অসংখ্য ফজিলত কুরআন ও হাদিসে বর্ণিত হয়েছে। এখানে
মাহে রমজান মুমিন জীবনের শ্রেষ্ঠ সময়। এ মাস আখেরাতের পাথেয় গোছানোর মাস। এই মাসে বর্ষিত হয় রহমতের বারিধারা। পবিত্র রমজানে কিছু গুণাবলী অর্জনের দীক্ষা নেন একজন মুমিন। যে শিক্ষাগুলো ধারণ
বছর ঘুরে আবারো আমাদের মাঝে শুভাগমন করেছে সিয়াম সাধনার মাস পবিত্র রমজান। মাহে রমজানে সাওম পালন করা প্রত্যেক প্রাপ্ত বয়স্ক মুসলিম নর-নারীর উপর ফরজ। সাওম শুধু অবশ্য পালনীয় ইবাদতই নয়,
ইসলামের মৌলিক ইবাদতগুলো তথা- নামাজ, রোজা, হজ, জাকাত, জিহাদ ইত্যাদি মহানবী সা:-এর মাদানি জীবনে ফরজ হয়। নামাজ হিজরতের ১১ মাস আগে রজবের ২৭ তারিখে মিরাজের রাতে ফরজ হয়, তবে পড়ার