‘মোহর-এ নবুয়ত’ হলো, প্রিয় নবী (সা.)-এর দুই কাঁধের মাঝামাঝি স্থানে অবস্থিত ছিল একটি গোশতের টুকরা। যাকে বলা হয় ‘মোহর-এ নবুয়ত’। এটি ছিল মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নবুয়তের নিদর্শন। যার
আমাদের উচিত ছিল পৃথিবীতে নানাবিধ কাজের মাধ্যমে পরকালে মুক্তি লাভের সব উপকরণ অর্জনকে নিশ্চিত করা। সবকিছু এলোমেলো হয়ে গেলেও আমাদের সৃষ্টির মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বাস্তাবায়ন করা অতীব জরুরি। যা
শিশু-কিশোরদের মন খুবই সরল, কোমল ও পবিত্র। রাসূলে কারিম সা: শিশুদের প্রতি কোমল ব্যবহার নিজে করেছেন এবং অন্যদেরও করার নির্দেশ দিয়েছেন। একবার তাঁর কানে হজরত হোসাইনের কান্নার আওয়াজ এলে তিনি
মক্কায় দীর্ঘদিন প্রতিকূল পরিস্থিতিতে ইসলাম প্রচারের পর অবশেষে আল্লাহ তায়ালার নির্দেশে এবং মদিনাবাসীর আমন্ত্রণে রাসূল সা: ৬২২ খ্রিষ্টাব্দে মক্কা ছেড়ে মদিনায় হিজরত করেন। মদিনায় এসে তিনি ধর্ম প্রচারকের পাশাপাশি প্রথমবারের
আবির্ভাব থেকে নবুওয়াত (১-৪০ বছর) শুভ জন্ম : মক্কার প্রসিদ্ধ ও সম্ভ্রান্ত কুরাইশ বংশের বনু হাশেম শাখায়। ‘আমুল ফিল’ তথা আবরাহার হস্তিবাহিনীর কাবাঘর আক্রমণের বছর ৫৭০ খ্রিষ্টাব্দে রবিউল আউয়াল মাসে
রাসূল সা: সাহাবিদের মধ্যে ১০ জনের নাম উল্লেখ করে তাদের দুনিয়াতেই জান্নাতের সুসংবাদ দিয়েছেন, তাদেরকে বলা হয় আশারায়ে মুবাশশারাহ। তারা হলেন নবীদের পর উম্মতের মধ্যে সবচেয়ে উত্তম লোক। এই ১০