পাহাড়ের পরিত্যক্ত জমিতে চার প্রজাতির কুলের চাষ করে সফল হয়েছেন রাঙ্গামাটির সফল কৃষি উদ্যোক্তা সুশান্ত ত ঙ্গ্যা। জেলার সদর উপজেলার মগবান ইউনিয়নে সোনারাম কার্বারি পাড়ায় কাপ্তাই হ্রদ ঘেষা পাহাড়ের পরিত্যক্ত
প্রত্যন্ত গ্রামে বসবাস করেও অদম্য ইচ্ছা শক্তি নিয়ে বাগানে বিভিন্ন ফলের চাষ করে দারিদ্রতাকে জয় করে সফলতার পাশাপাশি অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে জয়পুরহাটের ভারাহুত গ্রামের রবিউল ইসলাম নামে এক যুবক।
এককালীন ফলন ও অন্যান্য ফসলের তুলনায় অল্প খরচে বেশি লাভ হওয়ায় কলা চাষে ঝুঁকছেন জেলার কৃষকরা। জেলার মধুপর, ঘাটাইল ও সখীপুর উপজেলার পাহাড়ি অ লের লালমাটি উপযোগী হওয়ায় কলা চাষে
পুষ্টি ও ঔষধি গুন সম্পন্ন সুপারফুড চিয়া বীজ চাষ করে জেলায় আলোড়ন তৈরী করেছে হাতীবান্ধা উপজেলার কৃষক জাহিদুল ইসলাম। এলাকার মানুষের কাছে জাহিদুল আদর্শ কৃষক হিসেবেই পরিচিত। জাহিদুলের মতো অনেকেই
চৌগাছা উপজেলায় লক্ষ্য মাত্রার অধিক জমিতে আলু চাষ করা হয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় বাম্পার ফলনের আশা করছে চাষীরা। রোগ বালাই কম হওয়ায় আলুর বাম্পার ফলন হবে বলে মনে করছে চৌগাছার
দেশে পাটের আবাদ ও উৎপাদন বাড়াতে ৪ লাখ কৃষক বিনামূল্যে পাটবীজ পাচ্ছেন। এ জন্য কৃষি মন্ত্রণালয়ের নিয়মিত বাজেট’র কৃষি পুনর্বাসন সহায়তা খাত থেকে ৮ কোটি ১০ লাখ টাকার প্রণোদনা দেয়া