নীলফামারীর সদর উপজেলার কচুঘাট এলাকার মোঃ মামুন শাহের বাগানে গত কয়েক বছর ধরে চাষ হচ্ছে সুইট লেমন নামক একটি ফলের। সবুজ পাতা আর কমলা রঙয়ের ফল মিলিয়ে পুরো গাছটি দেখতে
পাহাড়ি ঢলের পানিতে জমি তলিয়ে যাওয়ার আতঙ্কে কিশোরগঞ্জের হাওরে কাঁচা ও আধাপাকা ধান কেটে ফেলায় চরম ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন কৃষক। উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে। পচা ও অপুষ্ট
আমাদের দেশে ছাদকৃষি জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। বিশেষ করে রাজধানীতে ছাদকৃষি দিন দিন বাড়ছে। ছাদে এখন শুধু ফুল বা বাহারি গাছ নয়, শাক-সবজি, ফলমূল সবই চাষ করা হচ্ছে। শুধু রাজধানী নয়
অতিবৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে এ পর্যন্ত ৯ হাজার ৭০০ হেক্টর জমির বোরো ধান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, যা মোট আবাদের শতকরা এক ভাগ। অন্যদিকে বুধবার (২০ এপ্রিল) পর্যন্ত হাওরের সাত জেলায় গড়ে
দেখতে সুন্দর, খেতে সুস্বাদু, ভালো ফলনে উপযুক্ত মাটির সাথে আবহাওয়াও বেশ মানানসই। উৎপাদন হয় অনেক ভালো। খুশি কৃষক ও তার পরিবার। ফলে লতি উৎপাদন ও বিক্রি করে কুমিল্লার বরুড়ার কৃষকরা
চলতি মৌসুমে ৩৬ শতক জমিতে শসা চাষ করেন কৃষক বিল্লাল হোসেন। ক্ষেত প্রস্তুত ও সারসহ খরচ পড়ে ২০ হাজার টাকা। রমজানের শুরু থেকে এ পর্যন্ত আট দফায় ৫০ মণ শসা