ভারত নিজেদের প্রথম আন্তর্জাতিক টি-২০ ম্যাচ খেলে ২০০৬ সালে। সেই থেকে দীর্ঘ ১৬ বছরের ইতিহাসে আগে কখনো যা ঘটেনি, তেমনই এক হতাশাজনক অধ্যায়ের সাক্ষী থাকতে হলো ভারতীয় দলকে। ঘরের মাঠে
সময়ের সীমারেখা শেষ হতে তখনো এক মুহূর্ত বাকি, তবে অপেক্ষার বাঁধ আর বেঁধে রাখতে পারেনি ষোল কোটি বাঙালি। রেফারি তখনো বাশি ফুঁ দিয়ে সারতে পারেনি, গর্জে উঠে সমস্বরে সবাই একসাথে,
মরুর বুকে রাতের আঁধার চিরে জ্যোতির জ্যোতিতে আলোকিত আরব সাগর পাড়। যে আলোর রোশনাইয়ে আলোকিত হয়েছে হাজার মাইল দূরের ছোট্ট এই ব-দ্বীপও। ফলে ঠোঁটের কোণে হাসি নিয়ে, সুখের আবেশ মেখেই
আধিপত্য দেখিয়ে প্রথমার্ধে ২ গোল করে এগিয়ে যায় বাংলাদেশ। বিরতির পর এক গোল শোধ দিয়ে ম্যাচে ফেরার ইঙ্গিত দেয় নেপাল। কিন্তু ফর্মের তুঙ্গে থাকা বাংলাদেশ দল হাল ছাড়েনি। কৃষ্ণা রানী
ডেথ ওভারে বাংলাদেশের অন্যতম ভরসা হতে চান তরুণ পেসার হাসান মাহমুদ। বিশেষভাবে টি-টোয়েন্টিতে ডেথ ওভারে চাপে পড়ার কারণে এ দেশের কোনো বোলারই ম্যাচে প্রভাব ফেলতে পারে না। তাই ভয়কে জয়
এবারের সাফ ওমেন চ্যাম্পিয়নশিপটা ক্রমেই সাবিনাময় হয়ে উঠেছে। এ পর্যন্ত আসরের সবগুলো টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণ করা বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক স্ট্রাইকার সাবিনা খাতুন। এই মুহূর্তে টুর্নামেন্টের সর্বাধিক গোলদাতার আসনটি দখল করে রেখেছেন।