বাংলাদেশের উর্বরা ভূমিতে বিছিয়ে আছে অনেক নদ-নদী, খাল-বিল, হাওড়, ডোবা-পুকুর। আমাদের জীবন জীবিকার উৎস হিসেবে নদ-নদীগুলোর উদারতা অসীম। মৎস্য শিকার, যোগাযোগের মাধ্যম, বর্ষার প্লাবনের অবদানে গঠিত উর্বরা পলল ভূমি ও
গঙ্গা-পদ্মা নদীপ্রণালী (Ganges-Padma River System) দেশের অন্যতম প্রধান নদীপ্রণালী। পৃথিবীর অন্যতম বৃহৎ বদ্বীপ গাঙ্গেয় বদ্বীপ এ নদীপ্রণালী দ্বারা সৃষ্ট। সমগ্র গাঙ্গেয় বদ্বীপ ক্ষুদ্র-বৃহৎ অসংখ্য নদনদী ও স্রোতধারা দ্বারা বিভক্ত। এ
নদীপ্রধান দেশ বাংলাদেশ। এ দেশের বুক চিরে বয়ে যায় নদী। পারে পারে জনবসতি, নদীর ভাঙাগড়ার মতো মানুষের সামাজিক সাংস্কৃতিক অথর্নীতিক ধমর্ বণর্ গোত্র ও রাজনৈতিক অবস্থা নদীপ্রসঙ্গকে ধারণ করে কখনো
অতি সাধারণ এক চায়ের দোকান। নাম, ‘বাউরির টি-শপ’। জং-ধরা টিনের সাইনবোর্ডে নামটা মুছে গেলেও লোকের মুখে মুখে সেটা থেকে গেছে। শুধু তাই নয়, নামের উপরে অনেক উপনামও জুটেছে এর। কেউ
বাংলা সাহিত্যে মুসলিম জাগরণের কবি ফররুখ আহমদ। বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের গর্বিত নবাব। যিনি তাঁর সৃষ্টিসম্ভার দিয়ে বাংলা সাহিত্য সমৃদ্ধ করেছেন। ঋণী করেছেন বাঙালি জাতিকে। দীর্ঘ চার দশকের সাহিত্য সাধনায়
(২১ জুন বিশ্ব সংগীত দিবস। ফ্রান্সের সংস্কৃতিমন্ত্রী জ্যাক ল্যাং ১৯৮১ সালে সংগীত ব্যক্তিত্ব মরিস ফ্লুরেকে সংগীত ও নৃত্য বিভাগের পরিচালক নিয়োগ করেন। এক জরিপ থেকে তিনি জানতে পারেন ফ্রান্সের ৫০