বাংলা সাহিত্যের প্রাণপুরুষ, বরেণ্য শিক্ষাবিদ ও বুদ্ধিজীবী সৈয়দ আলী আহসানের জন্ম হয়েছিল ১৯২০ খ্রিষ্টাব্দের ২৬ মার্চ। এটি ছিল এমন এক যুগসন্ধিক্ষণ, যখন বাংলার মানুষ শোষকগোষ্ঠীর উৎপীড়ন থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য
কাহিনী ও কথকতার বৈশিষ্ট্য হলো তা ভ্রমণ করে। আর যেসব অঞ্চলের ওপর দিয়ে ভ্রমণ করে তার রেশ ধারণ করে পরিবর্তিত হয়। প্রাচীন কথকতা সাধারণত মুখে মুখে ভ্রমণ করত। এদের পরিবর্তন
কবি আল মাহমুদ বাংলা কবিতার বরপুত্র। মানুষ ও প্রকৃতির মধ্য দিয়ে অনায়াসে হেঁটে চলে তার কবিতার লাঙ্গল। শব্দের চাষবাসে মানুষ ও জীবনের ফসল। তার কবিতা-ফুলে নেচে ওঠে সময়ের প্রজাপতি। সে
বাংলা সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ সাহিত্য সমালোচেক, সব্যসাচী লেখক, কবি আবদুল মান্নান সৈয়দ গোলাম মোহাম্মদের মৃত্যুর পর কবিকে নিয়ে আয়োজিত নাগরিক শোকসভায় বলেছিলেন, ‘আমাদের একটা অসম্ভব রকমের খারাপ অভ্যাস আছে। তা
শীতের সকাল। বুড়িগঙ্গা নদীর এই দিকটায় তেমন ভিড় নেই। নদীটাও বেশ শান্ত। ছোট ছোট ডিঙি নৌকায় মানুষজন এপার থেকে ওপারে যাচ্ছে। ওপার থেকে এপারে আসছে। সকালের সোনালি মিষ্টি রোদ নদীর
সৈয়দ আলী আহসান তার কাব্যসমগ্র এবং কবিতার কথা ও অন্যান্য বিবেচনা গ্রন্থে কবিতা রচনার কৌশল প্রসঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। তার আলোচনায় কবিতার ভাব এবং ভাব প্রকাশের মাধ্যম হিসেবে ভাষা এবং