ইসলাম গোটা মুসলিম জাতির মধ্যে ভাষা, বর্ণ আর রাষ্ট্রের সীমানা পেরিয়ে ধর্মীয় ঐক্যের বীজ বপন করেছে। মুসলিম উম্মাহ ধর্মীয় চেতনায় সবাই এক ও অভিন্ন হোক নারী-পুরুষ, পীর-মুরিদ, আলেম-মূর্খ, শাসক-শাসিত, ধনী-গরিব,
সৃষ্টিকুলে যে মহামনীষীগণ শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করেছেন, তারা শিষ্টাচার ও মার্জিত ব্যবহারের মাধ্যমেই মানুষের মন জয় করে নিয়েছেন। মহানবী সা: ছিলেন শিষ্টাচারের মূর্তপ্রতীক। উত্তম ব্যবহারের জন্য তিনি ছোট-বড় সবার কাছে অত্যন্ত
ইসলাম একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ ঐশী জীবনবিধান। ব্যক্তিজীবন, পারিবারিক জীবন, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় জীবন সব ক্ষেত্রেই ইসলামের সুমহান দিকনির্দেশনা ও পথনির্দেশনা বিবৃত হয়েছে। সফল ও উন্নত মানবজীবন গঠনে ইসলামের পথনির্দেশনা অনুকরণের বিকল্প
চোখ অন্তরের শাহি ফটক। অন্তর পর্যন্ত পাপ প্রবেশের প্রশস্ত রাস্তা। চোখের কারণে মানুষ বহু মন্দ কাজে জড়িয়ে পড়ে। চোখ অন্তরের ধ্বংস ত্বরান্বিত করে। কোরআন-হাদিসে মানুষকে দৃষ্টি সম্পর্কে বারবার সাবধান করা
মানুষের ধন-সম্পদ, বিদ্যা-বুদ্ধি, ক্ষমতা, বংশ, রূপলাবণ্য আল্লাহ দেখেন না, তিনি দেখেন কোন মানবপ্রেমিক বান্দা তার সাধ্যানুযায়ী জনসেবা ও মানবতার কল্যাণ সাধন করছে কি না। তাই প্রত্যেক মানুষেরই পারস্পরিক মানবতাবোধ ও
টাকা-পয়সা স্বর্ণ-অলঙ্কার বা অন্যান্য ধন-সম্পদের হিসাব করে আল কুরআনের আটটি খাতে ২.৫০ শতাংশ যে দান করা হয় তার নাম জাকাত। তেমনিভাবে উৎপাদিত পণ্যের যেই জাকাত দেয়া হয় তার নাম ওশর