সুখ-দুঃখ, হাসি-কান্না, আনন্দ-বিষাদ ইত্যাদি মানবজাতির বিশেষ গুণ এবং তাদের জীবনের সাথে গভীরভাবে সম্পর্কশীল। এ হিসেবে মহানবী সা: যেহেতু মানুষ ছিলেন তার মধ্যেও এসব গুণ বিদ্যমান ছিল। হাসি-কান্না আল্লাহর সৃষ্টি :
ঈমান শব্দের আভিধানিক অর্থ হলো- বিশ্বাস করা, স্বীকার করা ও আস্থা স্থাপন করা। আর শরিয়তের পরিভাষায় ঈমান হলো, মহানবী সা: আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে দ্বীন হিসেবে অপরিহার্য যেসব বিষয় নিয়ে
আমাদের প্রিয়নবী সা:-এর আগমনের মুহূর্তটি ছিল বিশ্বমানবতার জন্য একা অনাবিল ঈদ মহামুক্তির মহোৎসব। তিনি এলেন, পৃথিবীর অন্ধকার সভ্যতাকে বদলে দিলেন। শান্তি, সমৃদ্ধি ও অনুপম সভ্যতা কায়েম করলেন। অন্ধকার দূর হলো
পাপের সাগরে ডুবে থেকে মাঝে মধ্যে মানুষ ভুলেই যায় যে, একদিন তাকে আল্লাহ তায়ালার সামনে দাঁড়াতে হবে। স্বীকার করতে হবে জীবনের সব কৃতকর্ম। দুনিয়া নিয়ে মানুষ এত পরিমাণ ব্যস্ত যে,
মহানবী (সা.) যেসব শব্দ ও বাক্য পছন্দ করতেন না তার অন্যতম হচ্ছে, ‘খাবুসাত নাফসি’ অর্থাৎ আমার চরিত্র নোংরা হয়ে গেছে। এর পরিবর্তে তিনি ‘লাকিসাত নাফসি’ বলার উপদেশ দিয়েছেন। উভয় বাক্যের
ধনুকের তীর আর মুখের কথা একবার বেরিয়ে গেলে তা আর ফিরানো যায় না। বর্ষার ফলার আঘাতে উপশম হয়। তবে জবানের আঘাতের কোনো উপশম নেই। তরবারির আঘাতের মলম ও প্রতিষেধক আছে।