মহান মালিক বড় মেহেরবান ও দয়ালু। তিনি শেষনবী হজরত রাসূলুল্লাহ সা:-এর ওপর কুরআন নাজিল করেছেন। কুরআন কারিমের মাধ্যমে তৎকালীন অন্ধকার যুগের মানুষগুলো খুঁজে পেয়েছিল আলোর পথ। আঁধার পরিণত হয় আলোয়।
পৃথিবীর ভূপৃষ্ঠ যত বড় নায়ক-মহানায়ক, সমাজ সংস্কারক, দোর্দ- প্রতাপশালী বিপ্লবী-মহাবিপ্লবীদের ভার ধারণ করেছে তাদের মধ্যে পৃথিবী তার সর্বাঙ্গে একমাত্র যে মহামানবের স্পর্শকে অনুভব করে, যার অবদান ও কীর্তিকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ
‘বালাগাল উলা বি কামা-লি হি, কাশাফাদ দুজা বি জামা-লি হি; হাছুনাত জামিউ খিছ-লি হি, ছল্লু আলাইহি ওয়া আ-লি হি। ‘পূর্ণতায় যিনি ঊর্ধ্বে সবার; তাঁর রূপের ঝলকে কেটেছে আঁধার, সবকিছুই সুন্দর
আল্লাহর দেওয়া সর্বশেষ ও শ্রেষ্ঠ কিতাব আল কোরআনুল কারিম হেফজকারীরা ও সংশ্লিষ্টরা বিশেষভাবে সম্মানিত। এই খিদমত আঞ্জাম দেওয়া হাফিজিয়া মাদরাসার পাঠদান ও মুখস্থকরণ পদ্ধতি নিয়ে বেশ আলোচনা ও সমালোচনা লক্ষ
আল্লাহতায়ালা রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে যুগে যুগে তার প্রতিনিধি প্রেরণ করেছেন। তাঁর জমিনে তাঁরই রাষ্ট্র সুসংহত করার জন্য সংবিধান দিয়ে পাঠিয়েছেন। সেসব প্রতিনিধি সবক্ষেত্রে আল্লাহর নীতি প্রতিষ্ঠা করতে আপ্রাণ চেষ্টা করেছেন। রাষ্ট্রনায়কের
গোটা দুনিয়া অন্ধকারে ডুবে ছিল। ধর্মীয় বিশ্বাসে ভ্রান্তিতেই ছিল বেশির ভাগ মানুষ। সামাজিক মূল্যবোধ বলতে কিছু ছিল না। চারিত্রিক অবস্থা ছিল অধঃপতিত। অর্থনৈতিক অবস্থা খুবই শোচনীয় ছিল। রাজনৈতিক অবস্থাও ছিল