আমাদের প্রিয় নবী সা: এই পৃথিবীতে আবির্ভূত হয়েছিলেন আল্লাহর একত্ববাদকে প্রতিষ্ঠিত করতে, দ্বীন কায়েম করতে, সমুন্নত করতে ইসলামের ঝা-া, ছড়িয়ে দিতে তাওহিদের বাণী। আর এ কাজ করতে গিয়ে তিনি নানান
রাসূলে আকরাম সা: শিশুদের খুব ভালোবাসতেন, আদর করতেন, চুমু খেতেন- এমনকি সালামও দিতেন। সত্য কৌতুক করতেন। কোনো কোনো ক্ষেত্রে রসিকতাও করতেন। তিনি তাঁর আদরের নাতিদ্বয় হজরত হাসাহ ও হোসাইন রা:কে
সৃষ্টির সেরা জীব তথা আশরাফুল মাখলুকাত। পৃথিবীতে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতেই ইসলামের আবির্ভাব। অশান্তি, অন্যায়, অত্যাচার, দ্বিধা-দ্বন্দ্ব, জুলুম, নির্যাতন ইসলাম কখনো সমর্থন করে না। ইসলাম অন্যায়, অবিচারকে কখনো আশ্রয় দেয় না
রাসূল সা: ছিলেন মিতব্যয়ী ও অল্পে তুষ্ট ব্যক্তি। হজরত আয়েশা রা: বলেন, রাসূল সা: যে বিছানায় নিদ্রা যেতেন তা ছিল চামড়ার, এর ভেতরে খেজুর গাছের আঁশ ভরা থাকত (শামায়েলে তিরমিজি-২৫৩)।
বিশ্বনবী সা: ছিলেন ইনসানে কামিল বা পরিপূর্ণ একজন মহামনীষী। তিনি ছিলেন উন্নত চরিত্রের অধিকারী ও সব সুকৃতির আধার। সততা, ন্যায়পরায়ণতা, মানবিকতাসহ সব সৎগুণের সমবেশ ছিল তাঁর মহান চরিত্রে। তিনি ছিলেন
উম্মতের জন্য মহানবী (সা.)-এর ভালোবাসা ছিল পিতৃসম। তিনি সন্তানের মতোই তাদের ভালোবাসতেন। সন্তানের আনন্দে মা-বাবা যেমন আনন্দিত হন, সন্তানের কষ্টে যেমন তাঁরা কষ্ট পান, তিনিও উম্মতের আনন্দে আনন্দিত, তাদের কষ্টে