নেতার নেতৃত্ব একটি শিল্প। একজন নেতাকে সৎ ও আত্মসচেতন হতে হবে। সৎ ও দক্ষ নেতৃত্বের গুণে কুসংস্কার ও সামাজিক অনাচারকে পেছনে ফেলে এগিয়ে যেতে পারে সমাজ। আর নেতৃত্ব বিকাশের জন্য
ধূমপান বর্তমান যুগের বড় সমস্যাগুলোর একটি। ধূমপানের ফলে সমাজ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। সমাজে বিভিন্ন রোগব্যাধি দেখা দিচ্ছে। ধূমপায়ীরা ধীরে ধীরে রোগাক্রান্ত হচ্ছে। ধূমপান তাদের অন্তর দুর্বল ও শক্তি ক্ষয় করে দিচ্ছে।
সম্পদ আল্লাহর দান। কাজেই মুসলমানদের জন্য আল্লাহর নির্দেশিত পথে সম্পদ ব্যয় করা আবশ্যক। নিম্নে সে সংক্রান্ত নীতিমালা উল্লেখ করা হলো: ১. সম্পদের ওপর ইসলামী শরিয়ত যেসব দায়িত্ব অর্পণ করেছে, সম্পূর্ণ
রাসূলে করিম সা: কখনো তাহাজ্জুদ ছাড়েননি। ছুটে গেলে কাজা করতেন। নিজে আদায় করতেন এবং সাহাবায়ে কেরাম ও পরিবারের লোকজনকেও অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে তা আদায়ের জন্য উৎসাহিত করতেন। একদিন জিবরাইল আ:
একজন অপরাধীকে কারাগারে বন্দি রাখা হবে কষ্ট দেওয়ার জন্য নয়; বরং তাকে সঠিক পথ বলে দিয়ে গন্তব্য দেখানোর জন্য। তার জীবন যে অন্ধকারে ছেয়ে গেছে সে অন্ধকার দূরীভূত করি আলোর
মানুষ চিন্তা। মহান আল্লাহ রাব্বুল আলা মানুষকে সৃষ্টির মধ্যে বিবেচনা, চিন্তাশীলতা ও গবেষণার মতো শ্রেষ্ঠ গুণের সমন্বয়ে সৃষ্টি করেছেন। চিন্তাশীলতা, সৃজনশীলতা, সৃষ্টিশীলতা মানবজাতিকে সব প্রাণীর চেয়ে শ্রেষ্ঠত্বের আসনে সমাসীন করেছে।