তাকওয়া মুমিনের শ্রেষ্ঠ গুণ। ঈমান ও তাকওয়া অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। ঈমান আনা থেকে তাকওয়ার পদচারণা শুরু হয়। মহান রবের মহান বন্ধুত্বে তার পূর্ণতাপ্রাপ্ত হয়। এই পূর্ণতাই তৃপ্তি। এই পূর্ণতাই লক্ষ্য। এই
আল্লাহ ইসলামের জন্য যার বক্ষ উন্মুক্ত করে দিয়েছেন, ফলে সে তার রবের দেয়া নূরের ওপর রয়েছে, (সে কি তার সমান, যে এরূপ নয়) অতএব দুর্ভোগ সে কঠোর হৃদয় ব্যক্তিদের জন্য,
আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কুরআনে বলেন, ‘অবশ্যই বিশ্বাসীরা সফল হয়েছে’। (সূরা মুমিনুন-০১) আপনি একজন মুমিন, একজন ঈমানদার, একজন আল্লাহপ্রেমী মানুষ, কখনোই হতাশ হতে পারে না। হতাশা মুমিনের সাথে যায় না। সবসময়
আমাদের সবারই কাম্য জান্নাতে যাওয়া। কিন্তু যে সব কাজ করলে জান্নাতে যাওয়া যাতে সে সব কাজ কি আমরা সবাই করি? আল্লাহ তায়ালা ও রাসূলুল্লাহ সা: চান প্রতিটি মুমিন যেন জান্নাতবাসী
যারা নামাজ পড়ে না তাদের অনেকে বলে থাকে- নামাজ না পড়লেও ঈমান ঠিক আছে। তাদের এই কথাটি একেবারে মিথ্যা। আসলে নামাজ নেই, ঈমান নেই। নামাজ নেই, মুসলমানিত্ব নেই। নামাজ মুমিন
প্রতিটি জিনিসেরই চূড়া বা শীর্ষ রয়েছে। আর কুরআনুল কারিমের চূড়া বা শীর্ষ হলো ‘আয়াতুল কুরসি’। আয়াতুল কুরসি মূলত কুরআনুল কারিমের সবচেয়ে বড় সূরা আল বাকারার ২৫৫নং আয়াত। যেটি কালামে পাকের