রমজান আত্মশুদ্ধির মাস, আত্মসংযমের মাস। পবিত্র রমজান মাসে সিয়াম সাধনের মাধ্যমে আমাদের মধ্যকার পারস্পরিক হিংসা, নিন্দা ও অশ্লীলতাকে পুড়িয়ে দেয়া হয়, তাই এ মাসকে রমজান বলা হয়। রোজার আরবি শব্দ
‘হে বিশ্বাসীগণ! তোমাদের জন্য সিয়ামের বিধান দেয়া হলো, যেমন বিধান তোমাদের পূর্ববর্তীদের দেয়া হয়েছিল, যাতে তোমরা সংযমশীল হতে পারো’ (সূরা বাকারা-১৮৩)। এর শরিয়তি অর্থ হলো, আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে ফজর
রোজা পালনকারীর জন্য জান্নাত সুনিশ্চিত। জান্নাতে যাওয়ার অন্যতম আমলও রোজা। আবার নিঃসন্দেহে আল্লাহর দিদার পাওয়ার মাধ্যমও এটি। রোজার বিনিময়ে জান্নাত পাওয়ার বিষয়টি হাদিসের একাধিক বর্ণনায় ভিন্ন ভিন্নভাবে ফুটে ওঠেছে- জান্নাত
আল্লাহর ক্ষমার মুহূর্তগুলো আমাদের জীবনে বারবার ঘুরেফিরে আসে। রমজানের প্রতিটি মুহূর্ত অনেক মূল্যবান। মুমিনের জন্য এটি কল্যাণ ও বরকতের বসন্তকাল। তাই একজন মুমিন রমজানের পুরো সময় কাজে লাগাতে পারে। রমজান
যেসব কারণে রোজা ভঙ্গ হয় : ১. কানে ওষুধ বা তেল ঢাললে, নাকে ওষুধ ঢাললে বা নস্য টানলে অথবা পায়খানার জন্য ডুস নিলে রোজা ভঙ্গ হয়ে যায়। পরে কাজা করতে
রমজান মাস মুমিনের জীবনের সেরা মাস। জীবনের সব গোনাহ থেকে পরিত্রাণ ও পবিত্র হওয়ার সুবর্ণ সময়। রহমত-বরকতের বারিধারা নিয়ে হাজির হয় পবিত্র মাহে রমজান। গোনাহমুক্ত জীবন অর্জন করে নিজেকে জান্নাত