ইসলামের বিধি অনুযায়ী রোজা ৪ প্রকার। যেমন : ১. ফরজ ২. ওয়াজিব ৩. সুন্নত ৪.নফল। না বোধক রোজা দুই প্রকার। যেমন : ১. মাকরূহ ও ২. হারাম। ফরজ রোজা :
রোজার উপকারিতার কথা বলে শেষ করা যায় না। মহান আল্লাহ রোজাকে মুমিনের জন্য একটি প্রশিক্ষণ এবং দেহ ও মনের গঠনের মাস হিসেবে নির্ধারণ করেছেন। মানুষের পাঁচটি ইন্দ্রিয় আছে। এর মাধ্যমে
জাকাত : রাসূল সা: প্রদর্শিত অর্থনৈতিক উন্নয়নের চালিকাশক্তি। অন্য দিকে জাকাত প্রদানের ফলে মানুষের ক্রয়ক্ষমতা যখন বাড়বে তখন মানুষ নিজের মৌলিক চাহিদা মিটানোর জন্য প্রয়োজনীয় পণ্য বাজার থেকে ক্রয় করে।
রোজার উপকারিতার কথা বলে শেষ করা যায় না। মহান আল্লাহ রোজাকে মুমিনের জন্য একটি প্রশিক্ষণ এবং দেহ ও মনের গঠনের মাস হিসেবে নির্ধারণ করেছেন। মানুষের পাঁচটি ইন্দ্রিয় আছে। এর মাধ্যমে
রমজান পুণ্যার্জনের মাস, পঙ্কিলতা থেকে পবিত্র হওয়ার মাস এবং আত্মিক উন্নতি সাধনের মাস। সুনানে নাসাঈ এর ৮৯৯১ নং হাদিসের শেষে এসেছে, ‘যে ব্যক্তি এ মাসের কল্যাণ থেকে বঞ্চিত থাকবে, সে
রমজানে রোজা পালন রমজান মাসের রোজার গুরুত্ব ও প্রতিদান অপরিসীম। রোজার গুরুত্ব বোঝাতে গিয়ে আল্লাহ তাআলা কোরআনে বলেন, ‘রমজান মাস, এতে মানুষের দিশারি এবং সপথের স্পষ্ট নিদর্শন ও সত্যাসত্যের পার্থক্যকারীরূপে