অদৃশ্যজগতের বস্তুগুলো বা ভবিষ্যতের ব্যাপারে আগাম কিছু বলতে পারা অথবা কাশফ হওয়া কোনো ব্যক্তির দ্বিনি পূর্ণতার প্রমাণ নয়। আর তা আল্লাহর নৈকট্য লাভের নিদর্শনও নয়। এ ধরনের কাশফ হওয়ার জন্য
মহান রাব্বুল আলামিন আমাদের বিভিন্ন নেয়ামত দিয়ে ধন্য করেছেন। পার্থিব জগতে প্রতিটি বস্তু মানবজাতিরর কল্যাণের জন্য সৃজন করেছেন। পৃথিবীকে সাজিয়েছেন হরেক রকম সৃষ্টি দিয়ে। এরমধ্যে অন্যতম হলো, বৃক্ষরাজি। গাছগাছালি জীব-জন্তুকে
ইসলাম এবং ঐক্য, এক ও অবিচ্ছেদ্য। ঐক্য ছাড়া ইসলামের ওপর টিকে থাকা যায় না। এজন্য বেশির ভাগ ইবাদতেই ঐক্যের দিকে আহ্বান করা হয়। যেমন- জামাতে নামাজ, জুমার নামাজ, ঈদের নামাজ
যত ইবাদত আছে সবই উপকারী এবং যত পাপকাজ আছে সবই ক্ষতিকর। তারপরও মৌলিক কিছু আমল আছে, যেগুলো করা বা পরিহার করা বেশি গুরুত্বপূর্ণ। কেননা সেগুলোর প্রতি গুরুত্বারোপ করা হলে অন্যান্য
মহান আল্লাহ মদ, মৃত প্রাণী, রক্ত, প্রতিমা, শূকরের গোশত প্রভৃতি হারাম করেছেন। তিনি বলেন, ‘তোমাদের প্রতি মৃত প্রাণী, রক্ত, শূকরের গোশত হারাম করা হয়েছে।’ (সুরা : মায়িদা, আয়াত : ৩)।
আমরা যারা নিজেদের ঈমানদার বলে মনে করি তারা সালাত-সিয়াম এবং অন্যান্য এবাদত করে থাকি। কিন্তু যার জন্য আমাদের এই কর্মকা- সেই আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের নির্দেশিত পথে চলার জন্য আমাদের অকৃত্রিম