বাংলাদেশ সরকারের সঠিক দিক নিদের্শনায় আজকে ঘুরে দাড়িয়েছে বাংলাদেশের চা শিল্প। এ কারণে বাংলাদেশ আজ বিশ্বের চা রফতানিকারক দেশের তালিকায় নিজের অবস্থান গড়ে নিয়েছে। বর্তমানে দেশে ১৬৭টি বাগানে উন্নতমানের চা
কৃষিক্ষেত্রে দুর্বার গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে দেশ। প্রযুক্তি এখন কৃষির পাথেয়। প্রতিদিন নিত্যনতুন গবেষণার মাধ্যমে কৃষিকে এগিয়ে দিচ্ছেন এদেশের গবেষক-বিজ্ঞানীরা। অন্য সব ফসলের ক্ষেত্রে ভালো অগ্রগতি থাকলেও তেলজাতীয় ফসল উৎপাদনে বেশ
জেলায় সড়কের পাশে শিম চাষে লাভবান হয়েছেন কৃষকরা। বরুড়া উপজেলার ভবানীপুর ইউনিয়নে অনেক কৃষক রাস্তার পাশে শিমের চাষ করে। শিম চাষে পরিবারের চাহিদা মিটিয়ে বাজারেও বিক্রি করেছেন। স্থানীয় উওর দিঘলি
মুজিব বর্ষে বগুড়ার ৫২ হাজার কৃষকের বিদ্যুৎ চালিত গভীর নলকূপ সেচের ভাড়া অর্ধেক দামে দিচ্ছে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন।বগুড়ায় ৫ হাজার ২শ’ হেক্টর জমির এ সেচ সুবিধার আওতায় আসবে। গত
জেলায় চলতি বছর ৭১ হাজার ১২০ হেক্টর জমিতে ভুট্টা চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ কৃষি বিভাগ কৃষকদের সহায়তা প্রদান করছে। লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী ফসল অর্জিত হলে উৎপাদন হবে ৭ লাখ ৭৭ হাজার ৩৪১
ফরিদপুরের চরভদ্রাসনের মাথাভাঙ্গা গ্রামের পদ্মার পাড় এলাকায় কাশবনে ছেয়ে গিয়েছিল। এ কাশবন ভেঙে চরাঞ্চলে কৃষি বিপ্লব ঘটিয়েছেন রেজাউল হায়াত শীপু। উপজেলার বিএস ডাঙ্গী গ্রামের প্রয়াত বীর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার শফিউদ্দিন খালাসীর