জেলার নন্দীগ্রামে ৫০শতক জায়গায় অমৌসুমের তরমুজ চাষ করে গফফারের ভাগ্যবদলে গিয়েছে। তার চোখে মুখে দেখা দিয়েছে স্বপ্ন পুরনের আশা। বগুড়া জেলার নন্দীগ্রাম উপজেলার ৫নং ভাটগ্রাম ইউনিয়নের ভাটগ্রাম পশ্চিম পাড়ার আলহাজ
মাগুরা সদর উপজেলার হাজিপুর ইউনিয়নের দ্বারিয়াপুর গ্রামের অন্তত ৩০টি কৃষক পরিবার উচ্চ ফলনশীল জাতের ওলকচু চাষ করে লাভবান হচ্ছেন। তারা কয়েক বছর ধরে স্থানীয় ও মাদ্রাজী জাতের উচ্চ ফলনশীল ওলকচু
কবি কাজী নজরুল ইসলাম ‘নারী’ কবিতায় বলেছেন, ‘জ্ঞানের লক্ষ্মী, গানের লক্ষ্মী, শস্য-লক্ষ্মী নারী,/ সুষমা-লক্ষ্মী নারী ওই ফিরিছে রূপে রূপে সঞ্চারী।/ …শস্যক্ষেত্র উর্বর হলো, পুরুষ চালালো হাল,/ নারী সেই মাঠে শস্য
খেজুর বা খুরমা মানেই সৌদি আরব তথা মরু অ লের ফল। মরুভূমিতে এর চাষ ভালো হয়। বাংলাদেশে সৌদি খেজুরের গাছ লাগালেও তেমন ফলন হয় না বললেই চলে। তবে এবার উপকূলীয়
গাছের থোকায় থোকায় ঝুলছে মালবেরি ফল। কিছু সবুজ, কিছু লাল আর কিছু পেকে কালো হয়ে গেছে। পাতার চেয়ে ফলই যেন বেশি। উচ্চমূল্যের পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ বিদেশী এ ফল এখন চাষ হচ্ছে
উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত হয়েও চাকরির পেছনে না ছুটে ড্রাগন ফল চাষ করে সফলতার মুখ দেখছেন গাজীপুরের যুবক বায়েজিদ বাপ্পি তাজ। প্রযুক্তি ও ইউটিউবের সহায়তায় বাবার পতিত জমিতে ড্রাগন চাষ শুরু করেন।