একই সময়ে একাধিক ফ্রাঞ্চাইজি লিগ থাকায় বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ তথা বিপিএলে বড় তারকা পাওয়া নিয়ে সন্দিহান ছিল কর্তৃপক্ষ। ওই শঙ্কা থেকে বিদেশী ক্রিকেটার সরাসরি সাইনিংয়ে কোনো সীমা রাখেনি বিসিবি৷ এর
মানকাডিংয়ে আউটটা যদি বাংলাদেশের অধিনায়ক এবং বোলার হাসান মাহমুদ ফিরিয়ে না দিতেন, তাহলে ইশ সোধি আউট হয়ে যেতো ১৭ রানের মাথায়। কিন্তু তাকে আউট না করে সাজঘরে যাওয়ার পথ থেকে
একদিন পরই অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে বিপিএলের প্লেয়ার্স ড্রাফট। যদিও এর আগেই সরাসরি চুক্তিতে অধিকাংশ ফ্রাঞ্চাইজি নিশ্চিত করে ফেলেছে একাধিক দেশী-বিদেশী ক্রিকেটার। তবুও বিপিএলের দল গঠনে বড় ভূমিকা রাখে ড্রাফট। আগামী
নিউজিল্যান্ডের মতো দল যতবারই বাংলাদেশ সফর করে, ততবারই স্থানীয় পরিস্থিতি আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকে। গত সপ্তাহের শেষের দিকে ঢাকায় এসেছেন নিউজিল্যান্ডের খেলোয়াররা। তারা নিজ দেশে যেভাবে অভ্যস্ত তার থেকে ভিন্ন কিছু
বিপিএল কাঁপাতে আসছেন সুনিল নারিন ও আন্দ্রে রাসেল। আসছেন মোহাম্মদ রিজওয়ানও। এই আসরেও তাদের দেখা যাবে গত আসরের পুরনো দলে, পুরনো লাল জার্সিতে। চারবারের চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের হয়েই মাঠ মাতাবেন
এশিয়া কাপটা প্রত্যাশামতো কাটেনি বাংলাদেশের। ভারতকে হারিয়ে শেষদিকে খানিকটা তৃপ্তি পেলেও খেলা হয়নি ফাইনালে। পাঁচ ম্যাচ খেলে যেখানে জয় মোটে দুই ম্যাচে। সাফল্য সেভাবে ধরা না দিলেও এসিসি থেকে বেশ