পশ্চিমা দুনিয়া ও মুসলিম বিশ্বের সম্পর্কের মধ্যবিন্দুতে সমন্বয়ী নানা স্মারক রয়েছে প্রতীচ্যের সঞ্চয়ে। যা তার ক্লান্তিহীন শত্রুতার মধ্যে একটু বিরতি এবং বাধাহীন হিংসার মধ্যে খানিক সৌহার্দ্যের পটভূমি রচনা করে। ইসলামকে
দরবেশ, অলি-আউলিয়া, পীর, গাউস, কুতুব, ফকির, সাধু, সন্ন্যাসীÍঅনেক পবিত্র পুরুষের স্মৃতিধন্য বৃহত্তর ফরিদপুরের মাটি। সাধারণ মানুষকে ধর্ম, আধ্যাত্মিক ভাবনা ও নৈতিকতার পথ দেখানো এমন অনেক পথপ্রদর্শকের কারো জন্ম, কিংবা কারো
ঈশ্বর সম্পর্কিত অগম্যতা পশ্চিমা দর্শনের বড় একটি ঘরানাকে অজ্ঞেয়বাদী করে তুলেছে। এর মূলে আছে মানুষের জ্ঞানের সীমাবদ্ধতা। সীমিত জ্ঞান অসীমকে ব্যাখ্যা করতে যথেষ্ট নয়, এই উপলব্ধি যখন কথা বলতে শুরু
যে বিদ্যা মানুষের দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন ঘটায় না, তাই পুঁথিগত বিদ্যা। যে শিক্ষার সঙ্গে জ্ঞানার্জনের বিশেষ কোনো সম্বন্ধ নেই, কেবল জীবিকার জন্য ব্যবহৃত হয়, তাই পুঁথিগত বিদ্যা। কথায় আছে, শিক্ষাই জাতির
করোনার আক্রমণের লক্ষ্য বা প্রধান প্রতিপক্ষ সমাজ ও পরিবার বিচ্ছিন্ন একেকজন মানুষ, সেই একেকজন মানুষের মন মানসিকতায়, মূল্যবোধে, উপলব্ধির উপলব্ধিতে, আচার আচরণে, বিচার বিবেচনাবোধে, আত্মবিশ্বাস ও শক্তিতে, আত্মশুদ্ধিতে কেমন পরিবর্তন
পেটের দুপাশে ভারী বোঝা আর মরুভূমির তপ্ত সূর্যটাকে মাথায় নিয়ে ধীরে ধীরে এগোচ্ছে উট। তার গতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে পিঠে উপবিষ্ট হাদি বা রাখাল প্রতি পদক্ষেপে বুনছে গান। এক সুরের