ঈদের প্রথম দুদিন পর্যটক সমাগম কম হলেও তৃতীয় দিন সোমবার (২২ এপ্রিল) থেকে লোকারণ্য হয়ে আছে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত। বিকেল নাগাদ পর্যটক-দর্শনার্থী মিলে লাখো ভ্রমণপ্রেমীর উপস্থিতি হচ্ছে বেলাভূমিতে। সৈকতের পাশাপাশি কক্সবাজার-টেকনাফ
সিলেটের পর্যটন কেন্দ্রগুলোকে ঈদে দর্শনার্থী বরণের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে। জাফলং, বিছনাকান্দি, রাতারগুল, পান্তুমাই, সাদাপাথর, লোভছড়াসহ সবকটি পর্যটন স্পটে এখন অন্যরকম আমেজ। বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান ও দোকানপাটসমূহও প্রস্তুত। বিভিন্ন রিসোর্টসহ হোটেল
দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম সমুদ্র সৈকত পটুয়াখালীর কুয়াকাটা। পদ্মা সেতু উদ্বোধনের পর থেকে সারা বছরই পর্যটকে মুখর সাগরকন্যা খ্যাত কুয়াকাটা। কিন্তু পর্যটক বাড়লেও তুলনামূলক সুযোগ-সুবিধা বাড়েনি এ সৈকত ঘিরে। পদ্মা সেতুর
মাইলস্টোন কলেজের বার্ষিক বনভোজন অনুষ্ঠিত হয়েছে রাজধানীর অদূরে অবস্থিত জিরাবোর একটি রিসোর্টে। চাকরি জীবনের শত ব্যস্ততার মাঝেও সহকর্মীদের নিয়ে শহর থেকে দূরে নিরিবিলি এক স্থানে আনন্দে আত্মহারা হয়ে ওঠেন সবাই।
কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে হঠাৎ পর্যটকের ঢল নেমেছে। গত দুই দিনে (শুক্রবার ও শনিবার) সৈকত ভ্রমণ করেন দুই লাখের বেশি মানুষ। মৌসুমের শেষ মুহূর্তে পর্যটক টানতে হোটেল, মোটেল, গেস্ট হাউস ও কটেজগুলোতে
তিন নদীর মোহনা, লেম্বুর বন, শুটকি পল্লী, ঝাউবাগান, চর গঙ্গামতী ও লাল কাঁকড়ার চরসহ কুয়াকাটার প্রতিটি পর্যটন স্পটে হাজারো পর্যটকদের আনাগানো। আর সৈকতের জিরো পয়েন্টে পর্যটকদের ভিড়ে যেন পা ফেলার