বয়স ৪০-এর কোঠা পেরোলেই কিছু রোগ মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। ডায়াবিটিস, আর্থরাইটিস ছাড়াও সেই তালিকার প্রথম দিকে রয়েছে কোলেস্টেরল। যদিও রক্তে থাকা এই পদার্থটি পুরোটাই যে খারাপ, তা নয়। দেহে ভাল
রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা বেশ মুশকিল। যে কোনো সময় হঠাৎ করেই বেড়ে যেতে পারে ব্লাড সুগার। যদি একবার রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যাওয়ার সমস্যা দেখা দেয়, তাহলে তা নিয়ন্ত্রণে
শরীর সুস্থ রাখতে সব ধরনের ভিটামিন গ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে। শারীরিক বিভিন্ন সমস্যার কারণ হতে পারে একাধিক ভিটামিন ও খনিজের ঘাটতি। বর্তমানে বেশিরভাগ মানুষই অস্বাস্থ্যকর খাবারে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছেন। ফলে
হাঁচি তো কমবেশি সবাই দেন। সর্দি থেকে শুরু করে ধুলাবালি বা অ্যালার্জির কারণেই মূলত হাঁচি বেশি হয়। বিশেষ করে অ্যালার্জিতে যারা ভোগেন, তারা নির্দিষ্ট কোনো অ্যালার্জেনের সংস্পর্শে এলেই একনাগাড়ে হাঁচি
বিবাহিত ব্যক্তিরা দাম্পত্য জীবনে সুখী হোক কিংবা অসুখী হোক না কেন, তাদের টাইপ-২ ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি কম থাকে, সাম্প্রতিক একটি গবেষণায় এমন তথ্য উঠে এসেছে। নতুন এই গবেষণায় দেখা গেছে,
শীতের আমেজ কেটে গেছে অনেকটা। শীত কিংবা গরম, সারা দিনে একবার চায়ের কাপে চুমুক না দিলে চলে না। ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে ইদানীং অনেকেই গ্রিন টি-র কাপে চুমুক দেন। কেউ আবার