অপরিকল্পিত নগরায়ণের ফলে ডেঙ্গুর প্রকোপ বাড়ছে। গত রোববার পর্যন্ত দেশে মোট ১৫ হাজার ৭০১ জন ডেঙ্গু রোগী সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছে। এর মধ্যে ৫৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। সর্বশেষ
বঙ্গোপসাগরের মহীসোপান বঙ্গোপসাগরের কন্টিনেন্টাল শেলফ বা মহীসোপানে ভারতের কিছু দাবির ব্যাপারে আপত্তি জানিয়ে জাতিসংঘে একটি চিঠি দিয়েছে বাংলাদেশ। এর আগে গত এপ্রিল মাসে বাংলাদেশের দাবির ওপরে আপত্তি জানিয়ে নিজেদের কিছু
নতুন শিক্ষাক্রম অনুসারে প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সাপ্তাহিক ছুটি দুই দিন করা হচ্ছে। জাতীয় শিক্ষাক্রমের রূপরেখায় ছুটির বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করা হয়। সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ওই
কীটতত্ত্ববিদদের অভিমত নিয়ন্ত্রণে আসছে না ডেঙ্গু। এখনও দিনে ২৫০-৩০০ জন রোগী ভর্তি হচ্ছেন হাসপাতালে। অনেকে বাসায় কাতরাচ্ছেন। ত্যক্ত-বিরক্ত নাগরিকরা ক্ষোভ ঝাড়ছেন নগর কর্তৃপক্ষের প্রতি। কর্তৃপক্ষ বলছে, দেশে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাবের অন্যতম
দেশে ভূগর্ভস্থ গ্যাসের মজুদ ফুরিয়ে আসছে। আন্তর্জাতিক বাজারের অস্থিতিশীলতায় কমেছে এলএনজির সরবরাহ। অন্যদিকে প্রকট হচ্ছে বিদ্যুৎকেন্দ্র, শিল্প-কারখানা, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও আবাসিক গ্যাসের সংকট। এর জন্য বিশেষজ্ঞরা দায়ী করছেন বছরের পর বছর
ব্রিটিশ সাময়িকী ‘ন্যাচার’র গবেষণা প্রতিবেদন গত বছরের ২৩ মার্চ সাধারণ ছুটি ঘোষণা হতেই ঢাকা থেকে গ্রামমুখে মানুষের ঢল নামে। ঢাকা ছাড়ার এই ঢলই করোনার বিস্তার ঘটিয়েছে বলে গবেষণায় উল্লেখ করা