সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ১১:৪৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম ::
দিল্লি বিমানবন্দরে বাংলাদেশী গার্মেন্টসের রফতানি বাড়ায় ভারতীয়দের আপত্তি নকলায় বিএনপির ৪ নেতানেত্রীকে বহিষ্কার পালিয়ে বাংলাদেশে এলেন আরও ৮৮ বিজিপি সদস্য ১২ দিনে পানিতে ডুবে ১২ শিশুর মৃত্যু অর্থবছরের ছয় মাসে রাজস্ব আহরণ প্রায় ১৪ শতাংশ বেড়েছে: অর্থমন্ত্রী চাঁদপুর সেচ প্রকল্প বাঁধের মাটি ইটভাটায় ব্যবহারের অভিযোগ বরিশালে ৮ ঘন্টা বন্ধ থাকার পর অভ্যন্তরীন ও দুরপাল্লার বাস চলাচল শুরু : অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন আপনাদের সহায়তায় সুস্থ জীবন চাই শ্রীমঙ্গলে সদ্যপ্রতিষ্ঠিত নূরে মদিনা মাদরাসার শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা ও লেখাপড়ার মানোন্নয়নের লক্ষ্যে মতবিনিময় সভা ফুলপুরে চেয়ারম্যান প্রার্থী হাবিবের মিছিল

সব বিভাগে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় করা হবে: প্রধানমন্ত্রী

খবরপত্র ডেস্ক:
  • আপডেট সময় বৃহস্পতিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৩

দেশের প্রতিটি বিভাগে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় করে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, আমাদের দেশে কোনো মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় ছিল না। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতা এসে প্রথম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় করে দেয়। এখন আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, প্রতিটি বিভাগে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় করে দেবো। এরই মধ্যে চারটি মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় করে দিয়েছি।
গতকাল বুধবার (১৫ মার্চ) সকালে গাজীপুরের তেতুইবাড়ির শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মেমোরিয়াল কেপিজে নার্সিং কলেজের দ্বিতীয় স্নাতক সমাপনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা নার্সিং পেশাকে দ্বিতীয় শ্রেণিতে উন্নতি করে দিয়েছি। এই সেবার প্রতি আমাদের ছেলেমেয়েরা যেন আরও আকর্ষিত এবং গুরুত্বপূর্ণ কাজে আরও বেশি নিয়োজিত হয় আমরা সে ব্যবস্থা করে দিয়েছি। একই সঙ্গে নার্সদের কর্মসংস্কার বা চাকরির ব্যবস্থা করে দিয়েছি।
তিনি বলেন, আমরা প্রায় ৪০ হাজারের মতো নার্স নিয়োগ দিয়েছি। বয়স না থাকলেও অভিজ্ঞতা বিবেচনায় আমরা ১৫ হাজার নার্স নিয়োগ দিয়েছি। যেন তারা সেবাটা দিতে পারেন। তাদের জন্য ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থাও করেছি। এটা শুধু দেশের ভেতরে না, দেশের বাইরেও ব্যবস্থা করেছি। যেন তারা ট্রেনিংয়ের মাধ্যমে শিক্ষাটা ভালোভাবে নিতে পারে।
সরকারপ্রধান বলেন, মানুষের সেবা করার দিকে আমরা গুরুত্ব দিয়ে থাকি। আমরা ২৩টি নার্স ইনস্টিটিউটকে কলেজে উন্নীত করেছি। আরও ১৬টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। আমরা প্রতি জেলায় মেডিকেল কলেজ করে দিচ্ছি। পাশাপাশি নার্সিং ট্রেনিংয়েরও ব্যবস্থা করে দেওয়া হচ্ছে।
শেখ হাসিনা বলেন, আমরা বেসরকারি খাতকেও উৎসাহিত করছি। তারাও মেডিকেল কলেজ করছে। আমরা নার্সিং ট্রেনিংকে গুরুত্ব দিচ্ছি। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে নার্সিংয়ের ব্যাপক চাহিদা। আমাদের দেশে জনসংখ্যা বেশি। আমাদের প্রতিটি জেলা-উপজেলায় হাসপাতাল, কমিউনিটি ক্লিনিক ও মাতৃসেবা কেন্দ্র রয়েছে। এসব ক্ষেত্রে রোগীদের সেবা দিতে আমাদের পর্যাপ্ত সংখ্যক মানসম্পন্ন নার্স দরকার।
তিনি বলেন, তারপরও আমি বলবো যে কেউ ভালো শিক্ষা নিয়ে বাইরের দেশের ভাষা রপ্ত করে নার্সিং পেশায় বিদেশে যেতে পারেন। সে সুযোগ রয়েছে। তবে নিজ দেশের চাহিদা আগে মেটাতে হবে। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন- শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মেমোরিয়াল কেপিজে হাসপাতাল ও নার্সিং কলেজের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মো. তৌফিক বিন ইসমাইল। স্নাতক সমাপনী বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মালয়েশিয়া কেপিজে হেলথকেয়ার ইউনিভার্সিটির উপাচার্য প্রফেসর এমেরিটাস দাতো ডা. লোকমান সাইম।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com