তিন শিশু সন্তান ও বসত ভিটায় তিন শতাংশ জমি রেখে ১৮ থেকে ২০ বছর আগে কুলসুম বেগমের স্বামী টাউন স্ট্রোক করে মারা যায় দিনমজুর স্বামী টাউন শেখ। অনেক কষ্ট করে খেয়ে না খেয়ে সন্তানদের বড় করেছে কুলসুম বেগম। সংসারের অভাব ঘোচাতে ঋণ করে বড় ছেলে পাঠান সৌদি আরব। ভাগ্য সুপ্রসন্ন না হলে যেটা হয় সেখানে গিয়ে বেকার হয়ে বসে আছে এদিকে বাড়ছে ঋণের বোঝা। মেয়েটিকে বিবাহ দিয়েছিল যৌতুক দিতে পারেনি বলে ডিভোর্স দিয়ে দিয়েছে স্বামীর বাড়ি থেকে। জীবনের শেষ বয়সে সুখের বদলে এখন সংসারের কথা ভাবতে গিয়ে মানসিক সমস্যায় পড়েছেন। ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা সদর ইউনিয়নের বারইপাড়া গ্রামের বাসিন্দা ৬০ বছর বয়সী কুলসুম বেগম ৭-৮ মাস ধরে ক্যান্সারে আক্তান্ত হয়েছেন। রাজধানীতে বিভিন্ন হাসপাতলে চিকিৎসা নিয়েছেন। কুলসুম বেগমের চিকিৎসা করাতে গিয়ে তিন লাখ টাকা খরচ করে সর্বশান্ত হয়ে গেছে পরিবারটি। প্রতিমাসে ৭ থেকে ৮ হাজার টাকার ওষুধ প্রয়োজন। চিকিৎসকরা বলেছে ক্যামো থেরাপি দিলে ভালো হয়ে যাবে কুলসুম। তিন লাখ টাকা হলে কুলসুম সুস্থ হয়ে উঠবে। চেয়ে-চিন্তে, ধার-দেনা করে এ প্রর্যন্ত চিকিৎসা করিয়েছে পরিবারটি। এ অবস্থায় কুলসুম বেগমের সন্তানেরা মায়ের চিকিৎসার জন্য সমাজের দয়াবান ও বিত্তবানদের সাহায্যর হাত বাড়ানোর অনুরোধ করেছেন।
সাহায্য পাঠানোর ঠিকানা- বিউটি, সঞ্চয়ী হিসাব নম্বর:# ২০০১৬০১০২১৭১১
সোনালী ব্যাংক লিমিটেড, আলফাডাঙ্গা শাখা, ফরিদপুর। (কুলসুমের ছোট বোন)
বিকাশ- ০১৯২৪-৯২১-৭৩২
নগদ- ০১৭১৫-৪৭৪-৮৯৬