বৃহস্পতিবার, ১০ অক্টোবর ২০২৪, ০৩:২৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম ::
ভোলায় সাড়ে তিন কোটি টাকার নিষিদ্ধজালসহ আটক-২ শ্রীমঙ্গলে লাগামহীন সবজির বাজারে সাধারণ মানুষ দিশেহারা আগৈলঝাড়ায় শারদীয় দুর্গোৎসব উদযাপন উপলক্ষে মতবিনিয় সভা সীমান্তবর্তী পূজামন্ডপে কঠোর নিরাপত্তায় বিজিবি কেরাণীগঞ্জের তেঘরিয়ায় নতুন করে টিবিসির পণ্য বিক্রির কার্যক্রম শুরু জননী প্রকল্পের মাধ্যমে পীরগাছা উপজেলায় বাল্য বিয়ের পরিণতি ও করণীয় শীর্ষক আলোচনা সভা মৌলভীবাজারে শিক্ষকের মুক্তি দাবীতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা ষষ্ঠীপুজার মধ্য দিয়ে শুরু হচ্ছে সনাতন ধর্মালম্বীদের সর্ব বৃহৎ উৎসব শারদীয়া দুর্গাপূজা বজ্রপাত ঠেকাতে হিলিতে স্কাউট দলের তালবীজ রোপণ দেবী বোধনের মধ্য দিয়ে শুরু দূর্গা পূজার আনুষ্ঠানিকতা ৯৯ মন্দিরে হিন্দুধর্মলম্বীদের পূজা শুরু

হাড় কাঁপানো শীতেও ইরি-বোরো চাষে ব্যস্ত দুর্গাপুরের কৃষকরা

দুর্গাপুর (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি :
  • আপডেট সময় বুধবার, ১৭ জানুয়ারী, ২০২৪

নেত্রকোনার দুর্গাপুর উপজেলায় মাঘ মাসের শুরুতেই ঘনকুয়াশা, হিমেল হাওয়া ও কনকনে শীত উপক্ষো করে ইরি-বোরো ধান চাষে ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকরা। স্থানীয় কৃষাণ-কৃষানিরা নিজেদের খাবার জোগার করতে ধান চাষের জন্য মাঠে নেমেছেন। মাঠের পর মাঠ জুড়ে কেউ চারা তুলছেন, কেউ জমি তৈরির কাজ করছেন আবার কেউবা ক্ষেতে পানি সেচের জন্য শ্যালো মেশিনে সেচ দিচ্ছেন। এনিয়ে বুধবার উপজেলার বিভিন্ন এলাকাসহ সীমান্তবর্তী আদিবাসী এলাকা গুলোতে গিয়ে এমনটাই দেখা গেছে। এ নিয়ে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার বিভিন্ন জাতের ইরি-বোরা ধান চাষের লক্ষ্য মাত্রা প্রায় ১৮ হাজার ৬শত হেক্টর। শীতের তীব্রতার কারনে এ পর্যন্ত প্রায় ৪ হাজার হেক্টরের মতো রোপন হয়েছে। উপজেলার কুল্লাগড়া, দুর্গাপুর, গাওকান্দিয়া, চন্ডিগড়, বাকলজোড়া ও কাকৈরগড়া ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে ধুম পড়েছে বোরো আবাদের। স্থানীয় জাতের বীজের চেয়ে হাইব্রীড এবং উচ্চ ফলনশীল উপসী ধান আবাদে আগ্রহ প্রকাশ করছেন এলাকার কৃষকগন। গাঁওকান্দিয়া ইউনিয়নের কৃষক এইচ এম সাইদুল ইসলাম বলেন, আগাম বন্যা হওয়ার আশঙ্কায় এবার আগে-ভাগেই ধানের ক্ষেত তৈরী করে চারা রোপন শুরু করেছি। এখন পর্যন্ত সার, কিটনাশক ও ডিজেলের সমস্যায় পড়তে হয়নি। উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তাগণ আমাদের এলাকায় বোরো আবাদ ভালো করার জন্য সব সময়ই পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছেন। অত্র এলাকায় গত আমন ফসল বাম্পার হওয়ায় খুব আগ্রহ নিয়ে বোরো আবাদ শুরু করেছি। আশা করছি এবারেও বাম্পার ফলন হবে। উপজেলা কৃষি অফিসার নিপা বিশ^াস যুগান্তর কে বলেন, এবার বিভিন্ন জাতের ইরি-বোরা ধান চাষের লক্ষ্য মাত্রা প্রায় ১৮ হাজার ৬শত হেক্টর। শীতের তীব্রতা থাকলেও এ পর্যন্ত প্রায় ৪ হাজার হেক্টরের মতো রোপন করা হয়েছে। এর মধ্যে হাইব্রীড এবং উচ্চ ফলনশীল উপসী ধান আবাদে আগ্রহ প্রকাশ করছেন কৃষকগন। এবার শৈত্য প্রবাহ, ঘনকুয়াসা ও হাড় কাঁপানো শীতের মধ্যেও বীজ তলার কোন ক্ষতি হয়নি। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই ইরি বোরো চারা রোপনের লক্ষ্য মাত্রা শেষ করা যাবে বলে তিনি আশা করছেন।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com