মানুষ মানুষের জন্য আর জীবন জীবনের জন্য। সেই সূত্র ধরেই অন্য বিভাগের মানুষ হয়েও আজ সাধারণ মানুষের আস্থার পাত্র। আর হ্যা আমরাও সেই কারণে একজন আলী আকবরের কথাই তুলে ধরলাম সুপ্রিয় পাঠকের জন্য। বহু বছর আগে ব্যাবসার সূত্র ধরেই স্বরূপকাঠি উপজেলার মধ্যে আসা যাওয়া। জন্মসূত্রে চাঁদপুরের বাসিন্দা হয়েও বিয়ে করেন বরিশালে। এরপর সোহাগদল ইউনিয়নের মধ্যে বরসাকাঠী এলাকায় জায়গা ক্রয় করে ভবন করে বসবাস শুরু করেন। ব্যাসার সূত্র ধরেই সাধারণ মানুষের কাছে একটা চমৎকার রোল মডেল হয়ে উঠে। সমাজ সেবক হিসেবে নিজেকে ফুটিয়ে তুলতে সক্ষম হয়েছে। আর সেই কারণে বিগত সময়ে ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে বিপুল সংখ্যক ভোটে মেম্বার নির্বাচিত হয়েছিলেন। বরসাকাঠী এলাকার কিছু কিছু লোকজন স্বপ্ন দেখতে শুরু করেন আলহাজ্ব মোঃ আলী আকবরকে নিয়ে। সাধারণ মানুষের ভালবাসার প্রতিদান দেওয়ার জন্য ইতিমধ্যে চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে আলী আকবর প্রস্তুতি নিচ্ছে ঠান্ডা মাথায়। আগামী উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে জানান দিচ্ছে সর্ব স্তরের জনগণকে সঙ্গে নিয়ে। পোষ্টার ও ব্যানারে ছয়লাব উপজেলার প্রধান প্রধান জায়গায়। যদিও বিগত বছরগুলোতে দলমত নির্বিশেষে স্বরূপকাঠি উপজেলার সাধারণ ভোটাররা দারুণ ভাবে ক্ষুব্ধ।বর্তমান চেয়ারম্যান গত নির্বাচনে বহু আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল সন্মানিত ভোটারদের।
পাশাপাশি সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান এস এম মুইদুল ইসলামের এন্ট্রি শীর্ষ নেতৃবৃন্দরা সরাসরি বিরোধিতা করে নৌকা প্রতিকের। মাঝির পরাজয় নিশ্চিত করেন তৎকালীন আওয়ামী লীগের বহু শীর্ষ নেতৃবৃন্দরা। সাধারণ ভোটাররা ঐসময়ের গ্যাঢাকলে পড়ে এহেনও নেতাদের বদৌলতে। শীর্ষ নেতৃবৃন্দরা সাধারণত ভোটারদের নিয়ে রাজনৈতিক গেম খেলে। আর সেই খেলায় পরাজিত হয় উপজেলার সাধারন ভোটাররা। নির্বাচিত হওয়ার পর আজ পর্যন্ত বর্তমান চেয়ারম্যান আহামরি কিছুই করতে সক্ষম হয়নি। নেতৃত্ব দেওয়ার মত শতভাগ কারিশমা নেই। রাজনৈতিক মাঠে অপেশাদারি হওয়ায় সাধারণ ভোটাররা এবারের নির্বাচনে আটঘাট বেধে নেমেছেন বঞ্চিত হওয়ার কারণে। নাম না প্রকাশের শর্তে সুটিয়াকাঠীর বহু শীর্ষ নেতৃবৃন্দরা গণমাধ্যম কর্মীদের বলেন, বর্তমান চেয়ারম্যান সঠিক নেতৃত্ব দেওয়ার মত যোগ্য নয়। বর্তমান সময়ে সোহাগদল ইউনিয়নের বেশীর ভাগ লোকজন দারুণ ক্ষুব্ধ। বাদ যাচ্ছে না স্বরূপকাঠি পৌরসভা সহ সদর ইউনিয়নের বেশির ভাগ ভোটাররাও ক্ষ্দ্ধু। বহু ভোটাররা রাগে ও অভিমানে বলেন, বড়ি আছে কিন্তু ভিটামিন নেই। তাই আটঘাট বেধে নেমেছেন বিকল্প প্রার্থীর পক্ষে। বিভিন্ন ইউনিয়নের মধ্যে সরেজমিনে যাওয়া গণ মাধ্যম কর্মীদের সঙ্গে ক্ষোভ ও অভিমানের সুরে এই কথা গুলো বলেন সাধারণ ভোটাররা। এবারের উপজেলা নির্বাচনে মনের ও ভোটের পরিবর্তন করতে চায় বেশির ভাগ ভোটাররা। আর সেই কারণে আটঘাট বেধে নেমেছেন ধর্মানুরাগী সাবেক মেম্বার আলহাজ্ব মোঃ আলী আকবরকে নিয়ে। সাধারণ ভোটাররা একজন চমৎকার মানুষ হিসেবে চিনেন আলহাজ্ব মোঃ আলী আকবরকে।দারুণ পরোপকারী মানুষ হিসেবে দারুণ সুনাম রয়েছে আলহাজ্ব মোঃ আলী আকবরের। বরসাকাঠী এলাকায় বহু বেকার ছেলেদের আয়ের পথ তৈরী করে দিয়েছেন। আর সেই কারণে উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে আলী আকবরকে পাওয়ার বাসনা সর্বস্তরের মানুষের। সাধারণ ভোটাররা বিগত সময়ের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে এবারের উপজেলা নির্বাচনে চমক দেখাতে সদা প্রস্তুতি নিচ্ছে। অবশ্য নির্বাচনের দিনক্ষণ চূড়ান্ত না হলেও সাধারণ ভোটাররা একজন চমৎকার মানুষ আলহাজ্ব মোঃ আলী আকবরের সঙ্গে রয়েছে। জন্মসূত্রে চাঁদপুরের বাসিন্দা আলী আকবর। ব্যাবসার সূত্রে বর্তমান সময়ে স্বরূপকাঠি উপজেলার ভোটার। সোহাগদল ইউনিয়নের মধ্যে বরসাকাঠী এলাকার সাবেক জনপ্রতিনিধি ছিলেন আলহাজ্ব মোঃ আলী আকবর। আর সেই কারণে স্বরূপকাঠি উপজেলার নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে আলহাজ্ব মোঃ আলী আকবর কে পাওয়ার বাসনা সর্বস্তরের মানুষের। দলমত নির্বিশেষে সাধারণ মানুষের অতি আবেগে ও কঠিন ভালবাসার পছন্দের সুপ্রিয় প্রার্থী আলহাজ্ব মোঃ আলী আকবর।