শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৯:৫৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম ::
খেলাধুলার মাধ্যমে মাদককে সমাজ থেকে বিতাড়িত করতে হবে-মাফরুজা সুলতানা মাইলস্টোন কলেজে নবম শ্রেণির বালিকাদের অংশগ্রহণে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত বিদেশি প্রভুদের নিয়ে বিতাড়িত স্বৈরাচার ষড়যন্ত্র করেই যাচ্ছে: তারেক রহমান সরাসরি ভোটে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সুপারিশ  ‘বিবেচনায় রয়েছে’: বদিউল আলম ১৬ বছর বঞ্চিতদের এবার অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বইমেলয় স্টল বরাদ্দের দাবি ইসির অগাধ ক্ষমতা থাকলেও প্রয়োগে সমস্যা ছিল: বদিউল আলম আমাদের শিক্ষা কর্মসংস্থান খোঁজার মানুষ তৈরি করছে, যা ত্রুটিপূর্ণ: প্রধান উপদেষ্টা সেন্টমার্টিন: ‘স্থানীয়দের জীবিকা বনাম পরিবেশ রক্ষা’ আ. লীগ-জাপা নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাবিতে কফিন মিছিল ১৫ বছরের জঞ্জাল সাফ করতে সময় লাগবে: মির্জা ফখরুল

আপনার শিশু পানিশূন্যতায় ভুগছে কি না বুঝবেন যে লক্ষণে

খবরপত্র ডেস্ক:
  • আপডেট সময় বৃহস্পতিবার, ১৩ জুন, ২০২৪

শরীর পর্যাপ্ত মাত্রায় পানি না পেলে ডিহাইড্রেশনের ঝুঁকি বাড়ে। তীব্র গরমের কারণে অত্যধিক ঘাম, বমি বা ডায়রিয়ার মতো রোগ হলে শরীর থেকে বেশি পরিমাণে পানি বেরিয়ে যায়। শিশুদের ক্ষেত্রে সমস্যা আরও বাড়ে।
মূলত তিন ধরনের ডিহাইড্রেশন হয়, হাইপোটনিক (শরীরে ইলেক্ট্রোলাইটের ঘাটতি হয়), হাইপারটনিক (শরীরে পানির ঘাটতি হয়) আর আইসোটনিক (শরীরে পানি ও ইলেক্ট্রোলাইট, দুইয়ের ঘাটতি হয়)। গরমে শিশুদের, বিশেষ করে ৩-৪ বছর বয়সীদের খাবার হজম করতে অসুবিধা হয়। ফলে তারা পেটের নানা রকম সংক্রমণে ভোগে। এর থেকেও হতে পারে ডিহাইড্রেশন।
পেটের সংক্রমণ থেকে বমি ও ডায়রিয়া শুরু হয়। ফলে শরীরে পানি ও প্রয়োজনীয় ইলেক্ট্রোলাইট, যেমন সোডিয়াম, পটাশিয়াম, ক্লোরাইডের ঘাটতি হয়।
শিশুদের ডিহাইড্রেশনের লক্ষণ কী?
>> শিশুর শরীরে পানির ঘাটতি হলে ঠোঁট ও মুখের চারপাশটা শুকিয়ে যায়।
>> শিশু কান্নার সময়ে চোখ দিয়ে বেশি পানি পড়ে না।
>> গরমের দিনে শিশুর প্রস্রাবের দিকেও নজর রাখা জরুরি। শরীরে পানির ঘাটতি দেখা দিলে তার প্রস্রাব হলুদ রঙের হবে। শিশু যদি নির্দিষ্ট সময় অন্তর অন্তর প্রস্রাব না করে, তাহলেও বুঝবেন তার শরীরে পানির ঘাটতি হয়েছে।
>> ডিহাইড্রেশন হলে শিশুরা সারাক্ষণ ঝিমিয়ে থাকে।
>> শিশুর শরীরে পানির ঘাটতি হলে তার মেজাজ খিটখিটে হতে পারে।
এক্ষেত্রে কী করণীয়?
শিশুর শরীরে এই লক্ষণগুলো দেখা দিলে সতর্ক হতে হবে। শিশু যেন পর্যাপ্ত মাত্রায় পানি পান করে খায়, সেদিকে নজর দিন। এক বোতল পানিতে এক প্যাকেট ওআরএস মিশিয়ে রাখুন, মাঝে মধ্যেই সেই পানি শিশুকে পান করান। যদি দেখেন শিশু যে মাত্রায় পানি পান করছে তার বেশি পরিমাণ পানি শরীর থেকে বেরিয়ে যাচ্ছে, তাহলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। অনেক ক্ষেত্রেই ওষুধ খাওয়ার পরেও বমি বন্ধ হয় না, সেক্ষেত্রে শিশুদের হাসপাতালে ভর্তি করাতে হতে পারে ইনট্রাভেনাস রিহাইড্রেশনের জন্য। সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com