ফরিদপুরে জাঁকজমকপূর্ণ ভাবে উদযাপিত হল জাতীয় দৈনিক কালবেলা পত্রিকার ২য় বর্ষপূর্তি অনুষ্ঠান। সাংবাদিক, শিক্ষক, সরকারি বেসরকারি কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন দলের রাজনৈতিক নেতারাও এ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন। বুধবার বেলা ১১টায় জেলা সদরের টেপাখোলা শান্তি নিবাস (জেলার একমাত্র বৃদ্ধা আশ্রম) এর হলরুমে কেক কেটে এই প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন করা হয়। অনুষ্ঠানের শুরুতে বৃদ্ধা আশ্রমে থাকা সকলকে ফুলের শুভেচ্ছা জানানো হয়। অনুষ্ঠান শেষে শান্তি নিবাসের আঙ্গিনায় বৃক্ষ রোপণ করেন অতিথিরা। ব্যতিক্রমী এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন ফরিদপুর কালবেলা জেলা প্রতিনিধি তন্ময় উদ্দৌলা। এসময় তিনি আগত সকল অতিথি বৃন্দের কাছে কালবেলা পত্রিকার সাফল্য কামনা করে পত্রিকার সম্পাদক এবং প্রকাশকের জন্য দোয়া কামনা করেন। অনুষ্ঠানে অতিথিবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন রাজেন্দ্র কলেজের অধ্যক্ষ আব্দুল হালিম, জেলা বিএনপির আহবায়ক মোদাররেস আলী ইছা, জেলা জামাতের আমির মওলানা মোহাম্মদ বদরুদ্দীন, ভোক্তা অধিকারের সহকারী পরিচালক মো: সোহেল শেখ, সমাজ সেবা কর্মকর্তা এবং বৃদ্ধাশ্রম এর ডেপুটি তত্তাবধায়ক তাসনীম জামান, এফ ডি এ’র উপদেষ্টা মোহাম্মদ আজাহারুল ইসলাম, জেলা বিএনপির সদস্য সচিব একেএম কিবরিয়া স্বপন, জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল আব্দুল ওহাব, এটিএন বাংলা ও বাংলাদেশ প্রতিদিন প্রতিনিধি এবং প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান সোহেল, প্রেসক্লাবের সহ-সভাপতি মাহাবুব হাসেন পিয়াল, এন টিভি ও খবরের কাগজ প্রতিনিধি এবং প্রেসক্লাবের সহ-সভাপতি সঞ্জীব দাস, নয়াদিগন্ত ও বাংলাভিশন প্রতিনিধি হারুন আনসারি রুদ্র, আর টিভি প্রতিনিধি জাকির হোসেন, দেশ রুপান্তর এবং এস এ টিভি প্রতিনিধি সুজাউজ্জামান জুয়েল, আমাদের সময় ও বাংলা টিভি প্রতিনিধি সুমন ইসলাম, বৈশাখী টিভি প্রতিনিধি তামিম ইসলাম, মাই টিভি প্রতিনিধি শফিকুল খান জনি, আজকের পত্রিকা প্রতিনিধি শ্রাবণ হাসান, নাগরিক বার্তা প্রতিনিধি মানিক চন্দ্র দাস। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন জেলা যুবদল সভাপতি রাজীব হোসেন, সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর হোসেন, মহানগর যুবদল সভাপতি বেনজির আহমেদ তাবরিজ, জেলা সেচ্ছাসেবক দল আহবায়ক মোজাম্মেল হোসেন মিঠু। আমার সংবাদ সালথা প্রতিনিধি বিধান মন্ডল, মানবকণ্ঠ সালথা প্রতিনিধি শরিফুল হাসান, কালবেলা সালথা প্রতিনিধি আকাশ সাহা, কালবেলা নগরকান্দা প্রতিনিধি আরিফুজ্জামান হিমন, ডিবিসি চ্যানেলের ক্যামেরা পার্সন ইশতিয়াক, মানবকন্ঠ সদরপুর প্রতিনিধি মিজানুর রহমান প্রমুখ। অনুষ্ঠান শেষে শান্তি নিবাসের সবাইকে দুপুরের খাবার দেওয়া হয় এবং এক আবেগঘন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।